শাপলা চত্বরের মহাসমাবেশে বাধা দিলে ৬৪ জেলায় গণঅবস্থান কর্মসূচির হুমকি
চট্টগ্রাম ব্যুরো : আগামী ১৫ নভেম্বর শাপলা চত্বরে হেফাজতের মহাসমাবেশে বাধা দিলে দেশের ৬৪ জেলায় গণঅবস্থান কর্মসূচির হুমকি দিয়েছে চট্টগ্রাম কওমি মাদ্রাসা ছাত্র পরিষদ। গতকাল সোমবার এক যুক্তবিবৃতিতে নেতারা বলেছেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ একটি অরাজনৈতিক আত্মশুদ্ধিমূলক দ্বীনি সংঘঠন। এই সংগঠনের রাজনৈতিক উচ্চ বিলাস বা দাবী দাওয়া নেই। এই সংঘঠনের ঘোষিত ১৩ দফাসহ সব দাবীই একটি সুখি ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে খুবই জরুরী। তের দফাসহ সব দাবী আদায়ের লক্ষ্যে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ সারা দেশে বিভাগীয় সমাবেশের অংশ হিসাবে ১৫ নভেম্বর ঢাকা শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করে।
সরকার তৌহিদী জনতার গণআন্দোলনের ভয়ে এই দেশের নাস্তিকদের দালাল ভ- মাজার পূজারি তরিকত ফেডারেশনকে দিয়ে ১৫ নভেম্বর শাপলা চত্বরে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। নেতৃবৃন্দরা আরো বলেন, যদি নাস্তিকদের দালাল তরীকত ফেডারেশন তাদের ১৫ তারিখের কর্মসূচি স্থগিত না করে তাহলে তৌহিদী জনতাকে সাথে নিয়ে সারা দেশে তাদের প্রতিহত করা হবে।
নেতৃবৃন্দরা আরো বলেন, কওমী ওলামায়ে কেরাম ও তৌহিদী জনতার সমাবেশ শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল হয় তা ইতিমধ্যেই সারা দেশে প্রমাণ হয়েছে। তারা আরো বলেন কওমী ওলামায়ে কেরাম শান্তিপূর্ণ ও সৃশৃঙ্খল আন্দোলনে বিশ্বাসী। তাই ১৫ নভেম্বর সমাবেশ হবে অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল। আশা করি সরকার তৌহিদী জনতার ঈমানী দাবির এই সমাবেশে বাধা সৃষ্টি করবে না। নেতৃবৃন্দরা বলেন, ১৫ নভেম্বর শাপলা চত্বরের সমাবেশে যদি বাধা দেওয়া হয় তাহলে ঐ দিন তৌহিদী জনতাকে সাথে নিয়ে দেশের ৬৪ জেলায় কওমী মাদ্রাসার ছাত্ররা গণঅবস্থান কর্মসূচি পালন করবে। আশা করি সরকার গণতান্ত্রিক ও ঈমানী দাবি আদায়ের আন্দোলনে তৌহিদী জনতা ও ওলামায়ে কেরামের পাশে থাকবে।
বিবৃতিদাতারা হলেন, সভাপতি মাওলানা আ ন ম আহমদুল¬াহ, সহ-সভাপতি মাওলানা মোহাম্মদ ইউনুছ, মাওলানা আবু তাহের ওসমানী, মাওলানা জুনায়েদ, সেক্রেটারী মাওলান ইকবাল খলিল, মাওলানা ইয়াছির মোহাম্মদ আরিফ, মাওলানা ছগির আহমদ চৌধুরী, মাওলানা শিবলী নোমানী, মাওলানা ওসমান বিন কাশেম, মাওলানা মহিব্বুল¬াহ, মাওলানা অলি উল¬øাহ বাবুনগরী, মাওলানা ছাদেক হাটহাজারী, মাওলানা শোয়াইব বিন জিয়া পটিয়া, মাওলানা ইউসুফ, মাওলানা রায়হান প্রমুখ।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : আগামী ১৫ নভেম্বর শাপলা চত্বরে হেফাজতের মহাসমাবেশে বাধা দিলে দেশের ৬৪ জেলায় গণঅবস্থান কর্মসূচির হুমকি দিয়েছে চট্টগ্রাম কওমি মাদ্রাসা ছাত্র পরিষদ। গতকাল সোমবার এক যুক্তবিবৃতিতে নেতারা বলেছেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ একটি অরাজনৈতিক আত্মশুদ্ধিমূলক দ্বীনি সংঘঠন। এই সংগঠনের রাজনৈতিক উচ্চ বিলাস বা দাবী দাওয়া নেই। এই সংঘঠনের ঘোষিত ১৩ দফাসহ সব দাবীই একটি সুখি ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে খুবই জরুরী। তের দফাসহ সব দাবী আদায়ের লক্ষ্যে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ সারা দেশে বিভাগীয় সমাবেশের অংশ হিসাবে ১৫ নভেম্বর ঢাকা শাপলা চত্বরে মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করে।
সরকার তৌহিদী জনতার গণআন্দোলনের ভয়ে এই দেশের নাস্তিকদের দালাল ভ- মাজার পূজারি তরিকত ফেডারেশনকে দিয়ে ১৫ নভেম্বর শাপলা চত্বরে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। নেতৃবৃন্দরা আরো বলেন, যদি নাস্তিকদের দালাল তরীকত ফেডারেশন তাদের ১৫ তারিখের কর্মসূচি স্থগিত না করে তাহলে তৌহিদী জনতাকে সাথে নিয়ে সারা দেশে তাদের প্রতিহত করা হবে।
নেতৃবৃন্দরা আরো বলেন, কওমী ওলামায়ে কেরাম ও তৌহিদী জনতার সমাবেশ শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল হয় তা ইতিমধ্যেই সারা দেশে প্রমাণ হয়েছে। তারা আরো বলেন কওমী ওলামায়ে কেরাম শান্তিপূর্ণ ও সৃশৃঙ্খল আন্দোলনে বিশ্বাসী। তাই ১৫ নভেম্বর সমাবেশ হবে অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল। আশা করি সরকার তৌহিদী জনতার ঈমানী দাবির এই সমাবেশে বাধা সৃষ্টি করবে না। নেতৃবৃন্দরা বলেন, ১৫ নভেম্বর শাপলা চত্বরের সমাবেশে যদি বাধা দেওয়া হয় তাহলে ঐ দিন তৌহিদী জনতাকে সাথে নিয়ে দেশের ৬৪ জেলায় কওমী মাদ্রাসার ছাত্ররা গণঅবস্থান কর্মসূচি পালন করবে। আশা করি সরকার গণতান্ত্রিক ও ঈমানী দাবি আদায়ের আন্দোলনে তৌহিদী জনতা ও ওলামায়ে কেরামের পাশে থাকবে।
বিবৃতিদাতারা হলেন, সভাপতি মাওলানা আ ন ম আহমদুল¬াহ, সহ-সভাপতি মাওলানা মোহাম্মদ ইউনুছ, মাওলানা আবু তাহের ওসমানী, মাওলানা জুনায়েদ, সেক্রেটারী মাওলান ইকবাল খলিল, মাওলানা ইয়াছির মোহাম্মদ আরিফ, মাওলানা ছগির আহমদ চৌধুরী, মাওলানা শিবলী নোমানী, মাওলানা ওসমান বিন কাশেম, মাওলানা মহিব্বুল¬াহ, মাওলানা অলি উল¬øাহ বাবুনগরী, মাওলানা ছাদেক হাটহাজারী, মাওলানা শোয়াইব বিন জিয়া পটিয়া, মাওলানা ইউসুফ, মাওলানা রায়হান প্রমুখ।
Post a Comment