৫টি রিকশা ও নগদ টাকা পেল আদুরি
সমাজে আদুরির মতো শত শত শিশু নির্যাতনের শিকার হচ্ছে : তাদের সবাইকে একসঙ্গে সুস্থ করা যাবে না : একজন একজন করে সুস্থ হলে এক সময় এমন নির্যাতিত কেউ সমাজে থাকবে না -বেনজির আহমেদ
বিশেষ সংবাদদাতা
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বেনজির আহমেদ বলেছেন, সমাজে আদুরির মতো শত শত শিশু নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তাদের সবাইকে একসঙ্গে সুস্থ করা যাবে না। একজন একজন করে সুস্থ হলে এক সময় এমন নির্যাতিত কেউ সমাজে থাকবে না। এজন্য সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। গতকাল সোমবার সকালে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে নির্মম-নির্যাতনের শিকার হওয়া ১১ বছর বয়সী শিশু গৃহকর্মী আদুরি ও তার মা শাফিয়া বেগমের হাতে নগদ ৭৬ হাজার টাকা ও পাঁচটি রিকশা তুলে দেন বেনজির আহমেদ। পটুয়াখালীতে আদুরির গ্রামের বাড়িতে পাঁচটি রিকশা পৌঁছে দেয়া হবে। এছাড়া তার পরিবারের জন্য জায়গা কিনে ঘর তৈরি করে দেয়া হবে বলে জানান পুলিশ কমিশনার। গতকাল ডিএমপি কমিশনার আদুরির মাকে বলেন, মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে যেন স্কুলে ভর্তি করা হয়। একটি জায়গা ঠিক করলে সেটি কিনে ঘর তৈরি করে দেয়া হবে বলেও তিনি প্রতিশ্রুতি দেন।
বেনজির আহমেদ বলেন, আদুরিকে দেয়া পাঁচটি রিকশা গ্রামে ভাড়া দিয়ে প্রতিদিন অন্তত ৩০০ টাকা আয় সম্ভব। এ টাকা দিয়ে আদুরির পরিবারের খরচ ও তার পড়াশোনা চালানো যাবে। পুলিশের এক কর্মকর্তার কানাডা প্রবাসী ভাই আদুরির জন্য নগদ টাকা দিয়েছেন। আর পাঁচটি রিকশা দেয়া হয়েছে ডিএমপির পক্ষ থেকে। গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মিরপুর এলাকার পল্লবীতে ময়লার স্তূপ থেকে শিশু গৃহকর্মী আদুরিকে উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধারের পর কঙ্কালসার শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসা করানো হয়। সুস্থ হওয়ার পর গত শনিবার তাকে মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়া হয়। আদুরিদের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফলের জৈনকাঠি গ্রামে। তিন বছর আগে বাবা আব্দুল খালেক মারা যাওয়ার পর নয় সন্তান নিয়ে গ্রামেই থাকছিলেন আদুরির মা শাফিয়া বেগম (৬০)।
সমাজে আদুরির মতো শত শত শিশু নির্যাতনের শিকার হচ্ছে : তাদের সবাইকে একসঙ্গে সুস্থ করা যাবে না : একজন একজন করে সুস্থ হলে এক সময় এমন নির্যাতিত কেউ সমাজে থাকবে না -বেনজির আহমেদ
বিশেষ সংবাদদাতা
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বেনজির আহমেদ বলেছেন, সমাজে আদুরির মতো শত শত শিশু নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তাদের সবাইকে একসঙ্গে সুস্থ করা যাবে না। একজন একজন করে সুস্থ হলে এক সময় এমন নির্যাতিত কেউ সমাজে থাকবে না। এজন্য সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। গতকাল সোমবার সকালে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে নির্মম-নির্যাতনের শিকার হওয়া ১১ বছর বয়সী শিশু গৃহকর্মী আদুরি ও তার মা শাফিয়া বেগমের হাতে নগদ ৭৬ হাজার টাকা ও পাঁচটি রিকশা তুলে দেন বেনজির আহমেদ। পটুয়াখালীতে আদুরির গ্রামের বাড়িতে পাঁচটি রিকশা পৌঁছে দেয়া হবে। এছাড়া তার পরিবারের জন্য জায়গা কিনে ঘর তৈরি করে দেয়া হবে বলে জানান পুলিশ কমিশনার। গতকাল ডিএমপি কমিশনার আদুরির মাকে বলেন, মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে যেন স্কুলে ভর্তি করা হয়। একটি জায়গা ঠিক করলে সেটি কিনে ঘর তৈরি করে দেয়া হবে বলেও তিনি প্রতিশ্রুতি দেন।
বেনজির আহমেদ বলেন, আদুরিকে দেয়া পাঁচটি রিকশা গ্রামে ভাড়া দিয়ে প্রতিদিন অন্তত ৩০০ টাকা আয় সম্ভব। এ টাকা দিয়ে আদুরির পরিবারের খরচ ও তার পড়াশোনা চালানো যাবে। পুলিশের এক কর্মকর্তার কানাডা প্রবাসী ভাই আদুরির জন্য নগদ টাকা দিয়েছেন। আর পাঁচটি রিকশা দেয়া হয়েছে ডিএমপির পক্ষ থেকে। গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মিরপুর এলাকার পল্লবীতে ময়লার স্তূপ থেকে শিশু গৃহকর্মী আদুরিকে উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধারের পর কঙ্কালসার শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসা করানো হয়। সুস্থ হওয়ার পর গত শনিবার তাকে মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়া হয়। আদুরিদের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফলের জৈনকাঠি গ্রামে। তিন বছর আগে বাবা আব্দুল খালেক মারা যাওয়ার পর নয় সন্তান নিয়ে গ্রামেই থাকছিলেন আদুরির মা শাফিয়া বেগম (৬০)।
Post a Comment