গাবতলীতে বিক্রি হচ্ছে ভেজাল কীটনাশক
গাবতলী (বগুড়া) উপজেলা সংবাদদাতা :
বগুড়া গাবতলীতে লাইসেন্সবিহীন কীটনাশক বিক্রেতার সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে প্রতারিত হচ্ছে উপজেলার কৃষকরা। নষ্ট হচ্ছে কৃষকের সবজি ক্ষেত। জানা যায়, কাগইলের মীরপুরে লাইসেন্সবিহীন কীটনাশকের দোকান থেকে কীটনাশক ব্যবহার করে কৃষকের প্রায় ৬ বিঘা জমির ফুলকপি বিনষ্ট হয়েছে। উপজেলার কাগইল ইউনিয়নের মীরপুর গ্রামের আনছার আলীর ছেলে পান্না দীর্ঘদিন যাবত মুদিখানা দোকানের পাশাপাশি লাইসেন্সবিহীন কীটনাশকের ব্যবসা করে আসছে। ওই দোকান থেকে একই গ্রামের কয়েকজন কৃষক কীটনাশক ওষুধ ক্রয় করে প্রায় ৬ বিঘা ফুলকপির জমিতে প্রয়োগ করে। এতে ফুলকপির চারা বিবর্ণ হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ইনতাজ আলী জানান, আমি পান্নার দোকান থেকে কীটনাশক ক্রয় করে ফুলকপির জমিতে প্রয়োগ করে আজ আমার সর্বনাশ হয়েছে। ১ বিঘা জমিতে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ৭৫ শতক ফুলকপির জমিতে ফুল আসার আগেই এ ক্ষতি হওয়ায় আমি পথে বসেছি। খবর পেয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা নাজমুল হক ম-ল ও সংশ্লিষ্ট এলাকার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আক্তার জাহান ক্ষতিগ্রস্ত ফুলকপির ক্ষেত পরিদর্শন করেন। উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জানান, আমি বহুবার পান্নাকে লাইসেন্স ছাড়া কীটনাশক বিক্রি করতে নিষেধ করেছি। এ বিষয়ে পান্নার সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমি দীর্ঘদিন হলো লাইসেন্স ছাড়া কীটনাশক ও সার ব্যবসা করে আসছি। ভুক্তভোগী কৃষকরা লাইসেন্সবিহীন কীটনাশক বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
গাবতলী (বগুড়া) উপজেলা সংবাদদাতা :
বগুড়া গাবতলীতে লাইসেন্সবিহীন কীটনাশক বিক্রেতার সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে প্রতারিত হচ্ছে উপজেলার কৃষকরা। নষ্ট হচ্ছে কৃষকের সবজি ক্ষেত। জানা যায়, কাগইলের মীরপুরে লাইসেন্সবিহীন কীটনাশকের দোকান থেকে কীটনাশক ব্যবহার করে কৃষকের প্রায় ৬ বিঘা জমির ফুলকপি বিনষ্ট হয়েছে। উপজেলার কাগইল ইউনিয়নের মীরপুর গ্রামের আনছার আলীর ছেলে পান্না দীর্ঘদিন যাবত মুদিখানা দোকানের পাশাপাশি লাইসেন্সবিহীন কীটনাশকের ব্যবসা করে আসছে। ওই দোকান থেকে একই গ্রামের কয়েকজন কৃষক কীটনাশক ওষুধ ক্রয় করে প্রায় ৬ বিঘা ফুলকপির জমিতে প্রয়োগ করে। এতে ফুলকপির চারা বিবর্ণ হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ইনতাজ আলী জানান, আমি পান্নার দোকান থেকে কীটনাশক ক্রয় করে ফুলকপির জমিতে প্রয়োগ করে আজ আমার সর্বনাশ হয়েছে। ১ বিঘা জমিতে ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ৭৫ শতক ফুলকপির জমিতে ফুল আসার আগেই এ ক্ষতি হওয়ায় আমি পথে বসেছি। খবর পেয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা নাজমুল হক ম-ল ও সংশ্লিষ্ট এলাকার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আক্তার জাহান ক্ষতিগ্রস্ত ফুলকপির ক্ষেত পরিদর্শন করেন। উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জানান, আমি বহুবার পান্নাকে লাইসেন্স ছাড়া কীটনাশক বিক্রি করতে নিষেধ করেছি। এ বিষয়ে পান্নার সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমি দীর্ঘদিন হলো লাইসেন্স ছাড়া কীটনাশক ও সার ব্যবসা করে আসছি। ভুক্তভোগী কৃষকরা লাইসেন্সবিহীন কীটনাশক বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
Post a Comment