ওয়েবসাইট থেকে বেশি আয়ের জন্য সবচেয়ে জরুরী বিষয়টি হলো ভিজিটর পাওয়া। তার চাইতে আরও কঠিন বিষয় হলো ভিজিটর ধরে রাখা। এমন অনেক নজির আছে যে, অনেক ব্লগসাইট বা ওয়েবসাইটের মালিকেরা একটি সময়ের জন্য কিছু ভিজিটর পেয়েছেন, কিন্তু আবার তারা ভিজিটর হারিয়েও ফেলেছেন। অবশেষে মাসিক বা বার্ষিক খরচ পোষাতে না পেরে সাইট বন্ধ করে দিয়েছেন। এর পিছনে নানা রকম কারণ থাকতে পারে। সাইটের মালিকদের উচিৎ এর ভিতরের কারণগুলো খুজে বের করা ও তা থেকে উত্তরণের উপায় বের করা। এই ধরনের এনালাইসিস করে তা সমাধান করতে পারলে পুরানো ভিজিটর ফিরে পাওয়া সম্ভব ও নতুন করে নিয়মিত ভিজিটরও পাওয়া সম্ভব।
ওয়েবসাইটে বেশি ভিজিটর পেতে ও ধরে রাখতে যে বিষয়গুলোর দিকে খেয়াল রাখতে হবেঃ
১) সবচেয়ে জরুরী হলো ইউনিক ও কোয়ালিটি কন্টেন্টঃ
ওয়েবসাইটে বেশি ভিজিটর পেতে আপনি অন্য ওয়েবসাইট থেকে লেখা কপি পেষ্ট করে আপনার ওয়েবসাইটে পোষ্ট করে চালিয়ে যাবেন, আর আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসতেই থাকবে এটা হওয়ার মতো নয়। কারণ আপনার ওয়েবসাইটে আপনি যে লেখাগুলো অন্য সাইট থেকে কপি-পেষ্ট করেছেন, সেই লেখাগুলো ভিজিটররা আগেই পড়ে ফেলেছে। সুতরাং ভিজিটররা আপনার সাইটকে পছন্দ করবে না। তাই এটাকে এড়িয়ে গিয়ে নিজের মতো করে, তথ্যভিত্তিক লেখা পোষ্ট করতে হবে। আপনি কম কম লেখেন, তবুও ভাল ও গুনগতমানসম্পন্ন লেখা লিখবেন। তাতে একবার যারা আপনার সাইটের লেখা পড়বে, তারা তাদের প্রয়োজনেই আপনার অন্য লেখাও পড়ার জন্য বারবার ফিরে আসবে, এটাই স্বাভাবিক।
ওয়েবসাইটে বেশি ভিজিটর পেতে আপনি অন্য ওয়েবসাইট থেকে লেখা কপি পেষ্ট করে আপনার ওয়েবসাইটে পোষ্ট করে চালিয়ে যাবেন, আর আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসতেই থাকবে এটা হওয়ার মতো নয়। কারণ আপনার ওয়েবসাইটে আপনি যে লেখাগুলো অন্য সাইট থেকে কপি-পেষ্ট করেছেন, সেই লেখাগুলো ভিজিটররা আগেই পড়ে ফেলেছে। সুতরাং ভিজিটররা আপনার সাইটকে পছন্দ করবে না। তাই এটাকে এড়িয়ে গিয়ে নিজের মতো করে, তথ্যভিত্তিক লেখা পোষ্ট করতে হবে। আপনি কম কম লেখেন, তবুও ভাল ও গুনগতমানসম্পন্ন লেখা লিখবেন। তাতে একবার যারা আপনার সাইটের লেখা পড়বে, তারা তাদের প্রয়োজনেই আপনার অন্য লেখাও পড়ার জন্য বারবার ফিরে আসবে, এটাই স্বাভাবিক।
২) ব্লগ বা ওয়েবসাইটে এসইও(SEO) করতে হবেঃ
ওয়েবসাইট তৈরী করে ন্যাচারালি ভিজিটরদের কাছে পৌছানোর উপায় হলো এসইও(SEO) অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। SEO করলে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট ও এর লেখা সমূহ গুগলে খুজে পাওয়া যাবে। আর যত বেশি ও ভাল SEO করতে পারবেন তত সহজে, দ্রুত ও গুগলের প্রথম পাতায় আপনার ওয়েবসাইট ও এ লেখাসমূহ চলে আসবে। সুতরাং ন্যাচারালি আপনার ওয়েবসাইটে বেশি ভিজিটর চলে আসবে।
ওয়েবসাইট তৈরী করে ন্যাচারালি ভিজিটরদের কাছে পৌছানোর উপায় হলো এসইও(SEO) অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। SEO করলে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট ও এর লেখা সমূহ গুগলে খুজে পাওয়া যাবে। আর যত বেশি ও ভাল SEO করতে পারবেন তত সহজে, দ্রুত ও গুগলের প্রথম পাতায় আপনার ওয়েবসাইট ও এ লেখাসমূহ চলে আসবে। সুতরাং ন্যাচারালি আপনার ওয়েবসাইটে বেশি ভিজিটর চলে আসবে।
৩) সোস্যাল মিডিয়াতে বেশি পরিমান অডিয়েন্স তৈরী করতে হবেঃ
বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়া রয়েছে, যেমনঃ ফেসবুক, টুইটার, গুগলপ্লাস সহ আরও বিভিন্ন সোস্যাল সাইট। এই সোস্যাল মিডিয়া সাইটগুলো খুব জনপ্রিয় এবং এখানে প্রতিদিন কোটি কোটি ভিজিটর আসে। এখানে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য পেইজ, প্রোফাইল কিংবা গ্রুপ তৈরী করে সেখানে অডিয়েন্স বৃদ্ধি করতে হবে অর্থাৎ পেইজ এবং প্রোফাইলের লাইক বা ফলোয়ার বাড়াতে হবে এবং গ্রুপের সদস্য বাড়াতে হবে। অনলাইনে বিভিন্ন ফোরাম আছে, জনপ্রিয় ফোরামগুলোতে ওয়েবসাইটের লেখা লিংক আকারে পোষ্টিং দিতে পারেন। তাহলে সেখান থেকেও ভিজিটর আসবে।
বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়া রয়েছে, যেমনঃ ফেসবুক, টুইটার, গুগলপ্লাস সহ আরও বিভিন্ন সোস্যাল সাইট। এই সোস্যাল মিডিয়া সাইটগুলো খুব জনপ্রিয় এবং এখানে প্রতিদিন কোটি কোটি ভিজিটর আসে। এখানে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য পেইজ, প্রোফাইল কিংবা গ্রুপ তৈরী করে সেখানে অডিয়েন্স বৃদ্ধি করতে হবে অর্থাৎ পেইজ এবং প্রোফাইলের লাইক বা ফলোয়ার বাড়াতে হবে এবং গ্রুপের সদস্য বাড়াতে হবে। অনলাইনে বিভিন্ন ফোরাম আছে, জনপ্রিয় ফোরামগুলোতে ওয়েবসাইটের লেখা লিংক আকারে পোষ্টিং দিতে পারেন। তাহলে সেখান থেকেও ভিজিটর আসবে।
৪) সোস্যাল মিডিয়াতে আপডেট দিতে হবেঃ
সোস্যাল মিডিয়াতে অডিয়েন্স তৈরী অব্যাহত রাখতে হবে ও নিয়মিত লেখা পোষ্ট করতে হবে বা আপডেট দিতে হবে। তাহলে সোস্যাল মিডিয়া থেকেও আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লগে প্রতিদিন কিছু ভিজিটর আসবে। সোস্যাল মিডিয়াতে নিয়মিত যতবেশি অডিয়েন্স তৈরী হবে, ধীরে আপনার ওয়েবসাইটে ও ব্লগের ভিজিটরও বাড়তে থাকবে।
সোস্যাল মিডিয়াতে অডিয়েন্স তৈরী অব্যাহত রাখতে হবে ও নিয়মিত লেখা পোষ্ট করতে হবে বা আপডেট দিতে হবে। তাহলে সোস্যাল মিডিয়া থেকেও আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লগে প্রতিদিন কিছু ভিজিটর আসবে। সোস্যাল মিডিয়াতে নিয়মিত যতবেশি অডিয়েন্স তৈরী হবে, ধীরে আপনার ওয়েবসাইটে ও ব্লগের ভিজিটরও বাড়তে থাকবে।
৫) ভিজিটর টার্গেট করে কন্টেন্ট তৈরী করতে হবেঃ
একই ওয়েবসাইটে আপনি বিভিন্ন রকম বা বিভিন্ন বিষয়ে লেখা লিখলে ভিজিটর কম পাবেন। কারন আপনি একই দিনে কি সব বিষয় নিয়ে লেখা লিখতে পারবেন? কিন্তু আপনি যদি নির্দিষ্ট এক ধরনের লেখা দিয়ে যদি সাইট তৈরী করেন তবে আপনার ওয়েবসাইটে ঐ এক ধরনের ভিজিটরই আসবে। যেমন উদাহরণঃ আপনি স্বাস্থ্য নিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরী করেছেন। তাহলে ভিজিটর’রা যখন দেখবে আপানার সাইটে শুধু স্বাস্থ্য নিয়ে লিখছেন, তখন তাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে তারা আপনার সাইটকে বেছে নেতে পারেন এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রয়োজনে আপনার সাইটে ঘুরে ফিরে আসবে।
সব মানুষের কাছে কি সব বিষয় পছন্দ হয়? কেউ পছন্দ করে ফ্যাশন, কেউ পছন্দ করে রূপচর্চা, কেউ খেলাধুলা, কেউ রাজনীতি, কেউ টেকনোলজি। সুতরাং মানুষের কাছে যে বিষয়টির চাহিদা বেশি সেই বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট তৈরী করলে মানুষ তাদের প্রয়োজনেই আপনার ওয়েবসাইটে বারবার ফিরে আসবে।
একই ওয়েবসাইটে আপনি বিভিন্ন রকম বা বিভিন্ন বিষয়ে লেখা লিখলে ভিজিটর কম পাবেন। কারন আপনি একই দিনে কি সব বিষয় নিয়ে লেখা লিখতে পারবেন? কিন্তু আপনি যদি নির্দিষ্ট এক ধরনের লেখা দিয়ে যদি সাইট তৈরী করেন তবে আপনার ওয়েবসাইটে ঐ এক ধরনের ভিজিটরই আসবে। যেমন উদাহরণঃ আপনি স্বাস্থ্য নিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরী করেছেন। তাহলে ভিজিটর’রা যখন দেখবে আপানার সাইটে শুধু স্বাস্থ্য নিয়ে লিখছেন, তখন তাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে তারা আপনার সাইটকে বেছে নেতে পারেন এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রয়োজনে আপনার সাইটে ঘুরে ফিরে আসবে।
সব মানুষের কাছে কি সব বিষয় পছন্দ হয়? কেউ পছন্দ করে ফ্যাশন, কেউ পছন্দ করে রূপচর্চা, কেউ খেলাধুলা, কেউ রাজনীতি, কেউ টেকনোলজি। সুতরাং মানুষের কাছে যে বিষয়টির চাহিদা বেশি সেই বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট তৈরী করলে মানুষ তাদের প্রয়োজনেই আপনার ওয়েবসাইটে বারবার ফিরে আসবে।
৬) ব্যাকলিংক করার চেষ্টা করতে হবেঃ
যতটা সম্ভব ব্যাকলিংক করতে হবে। অন্য ওয়েবসাইটের সাথে লিংক বিনিময় করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের কৌশল আছে ব্যাকলিংক করার। ব্যাকলিংক কিভাবে করতে হয় সেটি শিখতে হবে ও প্রয়োগ করতে হবে। যতবেশি ব্যাকলিংক করতে পারবেন ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে।
যতটা সম্ভব ব্যাকলিংক করতে হবে। অন্য ওয়েবসাইটের সাথে লিংক বিনিময় করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের কৌশল আছে ব্যাকলিংক করার। ব্যাকলিংক কিভাবে করতে হয় সেটি শিখতে হবে ও প্রয়োগ করতে হবে। যতবেশি ব্যাকলিংক করতে পারবেন ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে।
৭) বিজ্ঞাপন দেওয়ার চেষ্টা করতে হবেঃ
সম্ভব হলে প্রাথমিক পর্যায়ে ও সাময়ীকভাবে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে, থার্ডপার্টি ওয়েব ভিত্তিক বিজ্ঞাপনী সংস্থায়, ও সোস্যাল মিডিয়াতে কিছু কিছু বিজ্ঞাপন দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। ওয়েবসাইট তৈরীর প্রথমদিকে বিজ্ঞাপন দিয়ে যদি কিছু ভিজিটরকে আকৃষ্ট করতে পারেন তবে ধীরে ধীরে বিজ্ঞাপন ছাড়াই নিয়মিত ভিজিটর আসতে থাকবে।
সম্ভব হলে প্রাথমিক পর্যায়ে ও সাময়ীকভাবে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে, থার্ডপার্টি ওয়েব ভিত্তিক বিজ্ঞাপনী সংস্থায়, ও সোস্যাল মিডিয়াতে কিছু কিছু বিজ্ঞাপন দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। ওয়েবসাইট তৈরীর প্রথমদিকে বিজ্ঞাপন দিয়ে যদি কিছু ভিজিটরকে আকৃষ্ট করতে পারেন তবে ধীরে ধীরে বিজ্ঞাপন ছাড়াই নিয়মিত ভিজিটর আসতে থাকবে।
Post a Comment