হুসাইন অভি
রাত পহালেই কুরবানি ঈদ। যারা পশু কুরবানি করছেন তারা জানেন কি ধরণের প্রস্তুতি কুরবানির আগে এবং পরে নিতে হয়। এই লেখাটির উদ্দেশ্য বিষয়গুলো আরেকটু স্মরণ করিয়ে দেয়া। কারণ সবাই সব ব্যাপারে জানলেও দেখা যায় কুরবানির পর খোলা জায়গায় প্রচুর আবর্জনা পড়ে রয়েছে। এ ছাড়া চামড়া নষ্ট হয়ে যাওয়া মাংস বণ্টনে ঝামেলা ইত্যাদি তো আছেই।
পশু জবাইয়ের পূর্ব প্রস্তুতি:
কুরবানি আসার কয়েকদিন আগে থেকেই এর জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখলে কাজগুলো অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।
ছুরি, দা , ছুরি ধার করার সরঞ্জাম ইত্যাদি পরিষ্কার করে হাতের নাগালে রাখুন। সব ছুরি ও মাংস কাটার সরঞ্জাম ধারালো করে রাখুন। সহজেই ছুরি ধার করার জন্য বাজারে নাইফ শার্পনার পাবেন ২০০-৩০০ টাকার ভেতর।
মাংস কাটার সুবিধার্থে দড়ি, বড় প্লাস্টিকের শিট কিনে রাখুন।
পশুর কিছু অংশ উঁচু স্থান থেকে ঝুলিয়ে কাটলে অনেক সহজে কাটা যায়, যেমনঃ রানের অংশ। ঝোলানোর ব্যবস্থা যদি না থাকে তবে কিছু বাঁশ কিনে এনে নিজেই সাময়িক ভাবে তৈরি করে নিতে পারেন ।
পশু জবাইয়ের সময় করণীয়:
জবাইয়ের পূর্বে পশুকে বেশি করে পানি পান করান। এতে চামড়া ছাড়াতে সুবিধা হবে।
চামড়া ছাড়ানোর জন্য ধারালো ছুরি এবং অভিজ্ঞ লোকের সাহায্য নিন।
চামড়া ছাড়ানোর সময় তাতে যেন মাংসের টুকরো লেগে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। এছাড়া বিক্রয় না হওয়ার আগ পর্যন্ত চামড়া এমন স্থানে রাখুন যেন তা কোন কাক, কুকুর ইত্যাদি প্রাণী নষ্ট করতে না পারে।
পশু জবাই পরবর্তী করণীয়:
আশে পাশে সিটি কর্পোরেশনের ডাস্টবিন না থাকলে পশুর আবর্জনা গর্ত করে পুঁতে ফেলুন।
রক্ত শুকিয়ে যাওয়ার আগেই তা পানি ঢেলে পরিষ্কার করে ফেলুন, এবং ব্লিচিং পাউডার ছড়িয়ে দিন।
পশুর হাড়গোড় আশে পাশে ছড়িয়ে ফেলবেন না, এমন স্থানে ফেলুন যাতে তা পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা সহজেই সরিয়ে নিতে পারে।
সুযোগ থাকলে বড় কোন মাঠে অনেক জন নিজ নিজ পশু নিয়ে একত্রিত হয়ে কুরবানি দেয়ার চেষ্টা করুন। এতে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের যেমন সুবিধা হবে, তেমনি পশু জবাই করতে আসা মৌলভী ও চামড়া সংগ্রকারীদেরো সুবিধা হবে। নিজ নিজ বাড়ির আঙ্গিনায় কুরবানি দেয়ার চেয়ে এই পদ্ধতিটি অনেক বেশি সুবিধাজনক।
রাত পহালেই কুরবানি ঈদ। যারা পশু কুরবানি করছেন তারা জানেন কি ধরণের প্রস্তুতি কুরবানির আগে এবং পরে নিতে হয়। এই লেখাটির উদ্দেশ্য বিষয়গুলো আরেকটু স্মরণ করিয়ে দেয়া। কারণ সবাই সব ব্যাপারে জানলেও দেখা যায় কুরবানির পর খোলা জায়গায় প্রচুর আবর্জনা পড়ে রয়েছে। এ ছাড়া চামড়া নষ্ট হয়ে যাওয়া মাংস বণ্টনে ঝামেলা ইত্যাদি তো আছেই।
পশু জবাইয়ের পূর্ব প্রস্তুতি:
কুরবানি আসার কয়েকদিন আগে থেকেই এর জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখলে কাজগুলো অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।
ছুরি, দা , ছুরি ধার করার সরঞ্জাম ইত্যাদি পরিষ্কার করে হাতের নাগালে রাখুন। সব ছুরি ও মাংস কাটার সরঞ্জাম ধারালো করে রাখুন। সহজেই ছুরি ধার করার জন্য বাজারে নাইফ শার্পনার পাবেন ২০০-৩০০ টাকার ভেতর।
মাংস কাটার সুবিধার্থে দড়ি, বড় প্লাস্টিকের শিট কিনে রাখুন।
পশুর কিছু অংশ উঁচু স্থান থেকে ঝুলিয়ে কাটলে অনেক সহজে কাটা যায়, যেমনঃ রানের অংশ। ঝোলানোর ব্যবস্থা যদি না থাকে তবে কিছু বাঁশ কিনে এনে নিজেই সাময়িক ভাবে তৈরি করে নিতে পারেন ।
পশু জবাইয়ের সময় করণীয়:
জবাইয়ের পূর্বে পশুকে বেশি করে পানি পান করান। এতে চামড়া ছাড়াতে সুবিধা হবে।
চামড়া ছাড়ানোর জন্য ধারালো ছুরি এবং অভিজ্ঞ লোকের সাহায্য নিন।
চামড়া ছাড়ানোর সময় তাতে যেন মাংসের টুকরো লেগে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। এছাড়া বিক্রয় না হওয়ার আগ পর্যন্ত চামড়া এমন স্থানে রাখুন যেন তা কোন কাক, কুকুর ইত্যাদি প্রাণী নষ্ট করতে না পারে।
পশু জবাই পরবর্তী করণীয়:
আশে পাশে সিটি কর্পোরেশনের ডাস্টবিন না থাকলে পশুর আবর্জনা গর্ত করে পুঁতে ফেলুন।
রক্ত শুকিয়ে যাওয়ার আগেই তা পানি ঢেলে পরিষ্কার করে ফেলুন, এবং ব্লিচিং পাউডার ছড়িয়ে দিন।
পশুর হাড়গোড় আশে পাশে ছড়িয়ে ফেলবেন না, এমন স্থানে ফেলুন যাতে তা পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা সহজেই সরিয়ে নিতে পারে।
সুযোগ থাকলে বড় কোন মাঠে অনেক জন নিজ নিজ পশু নিয়ে একত্রিত হয়ে কুরবানি দেয়ার চেষ্টা করুন। এতে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের যেমন সুবিধা হবে, তেমনি পশু জবাই করতে আসা মৌলভী ও চামড়া সংগ্রকারীদেরো সুবিধা হবে। নিজ নিজ বাড়ির আঙ্গিনায় কুরবানি দেয়ার চেয়ে এই পদ্ধতিটি অনেক বেশি সুবিধাজনক।
Post a Comment