উইন্ডোজ ফোনে চলবে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন!
স্মার্টফোনের বাজারে এককথায় বলা যায় একাধিপত্য বিস্তার করে রেখেছে অ্যান্ড্রয়েড। অ্যান্ড্রয়েডের কারণে আইফোনের বাজার দখলও কমে গেছে অনেকটাই। গত বছরের তথ্য অনুযায়ী বিশ্ব বাজারের ৮০ শতাংশই দখল করে রেখেছে অ্যান্ড্রয়েড। সেখানে আইফোনের দখলে রয়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ বাজার। শুরুর দিকে উইন্ডোজ ফোন একেবারেই সুবিধা না করতে পারলেও শেষ পর্যন্ত কিছুটা বাজার দখল নিতে সমর্থ হয়েছে তারা। বর্তমানে তৃতীয় স্থানে থাকা উইন্ডোজ ফোনের দখলে রয়েছে স্মার্টফোনের বাজারের মাত্র ৪ শতাংশের কিছু বেশি। অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের সহজলভ্যতা এবং স্বল্পমূল্য যেমন একে জনপ্রিয় করে তুলছে, তেমনি এর জনপ্রিয়তার পেছনে রয়েছে বিপুল পরিমাণ অ্যাপ্লিকেশনেরও প্রভাব। আইফোনের
জন্যও অ্যাপ্লিকেশন নেহায়েত কম নেই। এই জায়গাতেই পিছিয়ে রয়েছে উইন্ডোজ ফোন। তবে উইন্ডোজ ফোনেই যদি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনগুলো ব্যবহারের সুযোগ তৈরি হয়, তাহলে তা উইন্ডোজ ফোনের ব্যবহারকারীদের জন্য যেমন বাড়তি সুযোগ তৈরি করবে, তেমনি উইন্ডোজ ফোনের গ্রহণযোগ্যতাও বাড়িয়ে তুলবে বলে ধারণা করে থাকেন বিশ্লেষকরা। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের সাম্প্রতিক এক খবরে প্রকাশ, উইন্ডোজ ফোনে তাই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ব্যবহারের সুবিধা উন্মুক্ত করার কথা ভাবছে মাইক্রোসফট। তবে এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির অভ্যন্তরেই রয়েছে দ্বিধাবিভক্তি। কেউ কেউ একে নিজেদের জন্যই বড় একটি সুযোগ মনে করলেও অনেকেই নিজেদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য দ্বার উন্মুক্ত করতে রাজি নন। ফলে এ বিষয়ে এখনই কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারছে না মাইক্রোসফট। তবে সম্ভাবনাটুকু থেকেই যাচ্ছে। দ্য ভার্জের ওই খবরে বিশ্বস্ত সূত্রের উদ্বৃতি দিয়ে আরও বলা হয়েছে, শীর্ষ চিপ নির্মাতা ইন্টেলও মাইক্রোসফটকে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ব্যবহারের জন্য চাপ দিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যেই ইন্টেল ডুয়াল-ওএস (উইন্ডোজ ফোন ও অ্যান্ড্রয়েড) ধারণা দিয়েই তার প্রমাণ রেখেছে। এদিকে উইন্ডোজ ফোনে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ব্যবহারের সহজ সমাধান তৈরি করেছে ব্লুস্ট্যাকস নামক একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। ইতোমধ্যেই লেনোভো এবং আসুসের কয়েকটি উইন্ডোজ ডিভাইসে তাদের সফটওয়্যার অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে। ফলে সবদিক থেকেই মাইক্রোসফটের জন্য অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসকে নিজেদের স্টোরে উন্মুক্ত করা একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে পরিণত হয়েছে। বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, শেষ পর্যন্ত হয়ত অ্যান্ড্রয়েডকে আলিঙ্গন করার দিকেই ঝুঁকবে মাইক্রোসফট।
স্মার্টফোনের বাজারে এককথায় বলা যায় একাধিপত্য বিস্তার করে রেখেছে অ্যান্ড্রয়েড। অ্যান্ড্রয়েডের কারণে আইফোনের বাজার দখলও কমে গেছে অনেকটাই। গত বছরের তথ্য অনুযায়ী বিশ্ব বাজারের ৮০ শতাংশই দখল করে রেখেছে অ্যান্ড্রয়েড। সেখানে আইফোনের দখলে রয়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ বাজার। শুরুর দিকে উইন্ডোজ ফোন একেবারেই সুবিধা না করতে পারলেও শেষ পর্যন্ত কিছুটা বাজার দখল নিতে সমর্থ হয়েছে তারা। বর্তমানে তৃতীয় স্থানে থাকা উইন্ডোজ ফোনের দখলে রয়েছে স্মার্টফোনের বাজারের মাত্র ৪ শতাংশের কিছু বেশি। অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের সহজলভ্যতা এবং স্বল্পমূল্য যেমন একে জনপ্রিয় করে তুলছে, তেমনি এর জনপ্রিয়তার পেছনে রয়েছে বিপুল পরিমাণ অ্যাপ্লিকেশনেরও প্রভাব। আইফোনের
জন্যও অ্যাপ্লিকেশন নেহায়েত কম নেই। এই জায়গাতেই পিছিয়ে রয়েছে উইন্ডোজ ফোন। তবে উইন্ডোজ ফোনেই যদি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনগুলো ব্যবহারের সুযোগ তৈরি হয়, তাহলে তা উইন্ডোজ ফোনের ব্যবহারকারীদের জন্য যেমন বাড়তি সুযোগ তৈরি করবে, তেমনি উইন্ডোজ ফোনের গ্রহণযোগ্যতাও বাড়িয়ে তুলবে বলে ধারণা করে থাকেন বিশ্লেষকরা। প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের সাম্প্রতিক এক খবরে প্রকাশ, উইন্ডোজ ফোনে তাই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ব্যবহারের সুবিধা উন্মুক্ত করার কথা ভাবছে মাইক্রোসফট। তবে এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির অভ্যন্তরেই রয়েছে দ্বিধাবিভক্তি। কেউ কেউ একে নিজেদের জন্যই বড় একটি সুযোগ মনে করলেও অনেকেই নিজেদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য দ্বার উন্মুক্ত করতে রাজি নন। ফলে এ বিষয়ে এখনই কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারছে না মাইক্রোসফট। তবে সম্ভাবনাটুকু থেকেই যাচ্ছে। দ্য ভার্জের ওই খবরে বিশ্বস্ত সূত্রের উদ্বৃতি দিয়ে আরও বলা হয়েছে, শীর্ষ চিপ নির্মাতা ইন্টেলও মাইক্রোসফটকে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ব্যবহারের জন্য চাপ দিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যেই ইন্টেল ডুয়াল-ওএস (উইন্ডোজ ফোন ও অ্যান্ড্রয়েড) ধারণা দিয়েই তার প্রমাণ রেখেছে। এদিকে উইন্ডোজ ফোনে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ব্যবহারের সহজ সমাধান তৈরি করেছে ব্লুস্ট্যাকস নামক একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। ইতোমধ্যেই লেনোভো এবং আসুসের কয়েকটি উইন্ডোজ ডিভাইসে তাদের সফটওয়্যার অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে। ফলে সবদিক থেকেই মাইক্রোসফটের জন্য অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসকে নিজেদের স্টোরে উন্মুক্ত করা একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে পরিণত হয়েছে। বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, শেষ পর্যন্ত হয়ত অ্যান্ড্রয়েডকে আলিঙ্গন করার দিকেই ঝুঁকবে মাইক্রোসফট।
Post a Comment