‘খুলেছে’ সৌদি শ্রমবাজার
বাংলাদেশি শ্রমিকদের আকামা পরিবর্তনের সুযোগ দিয়েছে সৌদি আরব।
এর মধ্য দিয়ে দেশটিতে বাংলাদেশের শ্রমবাজার পুনরায় খুলল বলে জানালেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
তিনি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঘণ্টাখানেক আগে আমার কাছে চিঠি এসেছে, আমাদের দেশের ভাইরা তাদের আকামা পরিবর্তন করতে পারবে।
“এর ফলে আপনি ধরে নিতে পারেন সৌদিতে দেশের শ্রমবাজার উন্মুক্ত হল।”
আকামা পরিবর্তনের কার্যক্রম আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে অনির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চলবে বলে জানান মন্ত্রী।
তিনি বলেন, এখন মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি থেকে চাহিদাপত্র এলেই কর্মী পাঠানো হবে।
২০০৯ সাল থেকেই দেশটিতে বাংলাদেশিদের কাজের অনুমতিপত্র পরিবর্তনের সুযোগ বন্ধ থাকায় জনশক্তি রপ্তানি প্রায় বন্ধ ছিল।
এর আগে গত ১১ মে সাধারণ ক্ষমার আওতায় অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বিনাদণ্ডে দেশ ছাড়তে ৩ জুলাই পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল সৌদি সরকার।
একই সঙ্গে এই সময়ের মধ্যে কাজের অনুমতিপত্র পরিবর্তন করে এবং পাসপোর্ট নবায়ন করে অবস্থানের সুযোগও দেয় তারা।
কিন্তু বিভিন্ন দেশের অনুরোধে সৌদি বাদশাহ বিদেশিদের জন্য ৩ জুলাই পর্যন্ত যে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন, তার মেয়াদ ৪ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে সেদেশে অবৈধভাবে অবস্থানরত প্রায় ৮ লাখ বাংলাদেশি বৈধ হবার সুযোগ পায় বলে জনশক্তি রপ্তানি ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্যে জানা যায়।
১৯৭৬ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ২৬ লাখ বাংলাদেশি মধ্যপ্রাচ্যের এদেশটিতে কাজ নিয়ে যায়।
সেখানে এখনো ১৫ লাখ বাংলাদেশি কাজ নিয়ে বৈধভাবে অবস্থান করছে বলে জানান বিএমইটির মহাপরিচালক বেগম শামসুন নাহার।
বাংলাদেশি শ্রমিকদের আকামা পরিবর্তনের সুযোগ দিয়েছে সৌদি আরব।
এর মধ্য দিয়ে দেশটিতে বাংলাদেশের শ্রমবাজার পুনরায় খুলল বলে জানালেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
তিনি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঘণ্টাখানেক আগে আমার কাছে চিঠি এসেছে, আমাদের দেশের ভাইরা তাদের আকামা পরিবর্তন করতে পারবে।
“এর ফলে আপনি ধরে নিতে পারেন সৌদিতে দেশের শ্রমবাজার উন্মুক্ত হল।”
আকামা পরিবর্তনের কার্যক্রম আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে অনির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চলবে বলে জানান মন্ত্রী।
তিনি বলেন, এখন মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি থেকে চাহিদাপত্র এলেই কর্মী পাঠানো হবে।
২০০৯ সাল থেকেই দেশটিতে বাংলাদেশিদের কাজের অনুমতিপত্র পরিবর্তনের সুযোগ বন্ধ থাকায় জনশক্তি রপ্তানি প্রায় বন্ধ ছিল।
এর আগে গত ১১ মে সাধারণ ক্ষমার আওতায় অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বিনাদণ্ডে দেশ ছাড়তে ৩ জুলাই পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল সৌদি সরকার।
একই সঙ্গে এই সময়ের মধ্যে কাজের অনুমতিপত্র পরিবর্তন করে এবং পাসপোর্ট নবায়ন করে অবস্থানের সুযোগও দেয় তারা।
কিন্তু বিভিন্ন দেশের অনুরোধে সৌদি বাদশাহ বিদেশিদের জন্য ৩ জুলাই পর্যন্ত যে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন, তার মেয়াদ ৪ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে সেদেশে অবৈধভাবে অবস্থানরত প্রায় ৮ লাখ বাংলাদেশি বৈধ হবার সুযোগ পায় বলে জনশক্তি রপ্তানি ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্যে জানা যায়।
১৯৭৬ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ২৬ লাখ বাংলাদেশি মধ্যপ্রাচ্যের এদেশটিতে কাজ নিয়ে যায়।
সেখানে এখনো ১৫ লাখ বাংলাদেশি কাজ নিয়ে বৈধভাবে অবস্থান করছে বলে জানান বিএমইটির মহাপরিচালক বেগম শামসুন নাহার।
Post a Comment