নাগরিকদের সতর্ক করেছে চার দেশ
স্টাফ রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশে বসবাসরত নিজ নিজ দেশের নাগরিকদের চলাফেরায় সতর্ক থাকতে বলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অচলাবস্থা ও বিরোধী দলের ডাকা তিনদিনের হরতালে সম্ভাব্য সহিংসতার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে রবিবার নিজেদের দেশের ওয়েবসাইটে নাগরিকদের উদ্দেশে এ সতর্কবার্তা দিয়েছে দেশগুলো।
মার্কিন দূতাবাস তাদের ওয়েবসাইটে দেয়া বিবৃতিতে বলেছে, শান্তিপূর্ণ সমাবেশও অহিংস হয়ে উঠতে পারে। বিরোধী দল বিএনপি হরতাল ডেকেছে। এসব হরতালের ইট-পাটকেল ও বোমাও ছোড়া হয়। পুলিশ টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে এবং প্রাণঘাতি নয় এমন অস্ত্র ব্যবহার করে। হরতালের আগের রাত থেকেই এসব শুরু হয়। কাজেই মার্কিন নাগরিকদের যেকোন ধরনের সমাবেশ থেকে দূরত্বে থাকতে বলা হচ্ছে। পাশাপাশি সাধারণ চলাফেরাতেও সতর্ক থাকতে আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। রবিবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে বুধবার সন্ধা ছয়টা পর্যন্ত কূটনৈতিক পাড়ায় মার্কিন দূতাবাসের কর্মী এবং পরিবারের সদস্যদের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করেছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস।
একই ধরনের সতর্কবার্তা দিয়েছে কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া। রবিবার পৃথকভাবে দেশ দুটি তাদের ওয়েবসাইটে নাগরিকদের উদ্দেশে বলেছে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা, সহিংস ঘটনা ও হরতাল চলছে। পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে। তাই চলাচলে সতর্কতা অবলম্বন করতে এবং যেকোন ধরনের সমাবেশ এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দিয়েছে দেশ দুটি।
অন্যদিকে যুক্তরাজ্য পহেলা নবেম্বর তার নাগরিকদের উদ্দেশে সতর্কবার্তা দিয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্র দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে কোন ধরনের ঘোষণা ছাড়াই সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচী পালিত হচ্ছে। হরতালে মানুষ মারা যাচ্ছে। কাজেই নাগরিকদের সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরা করতে পরামর্শ দিয়েছে দেশটি। পাশাপাশি ২৫ অক্টোবরের পর হরতালে ২০ জন মানুষ মারা গেছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে পররাষ্ট্র দফতর।
স্টাফ রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশে বসবাসরত নিজ নিজ দেশের নাগরিকদের চলাফেরায় সতর্ক থাকতে বলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অচলাবস্থা ও বিরোধী দলের ডাকা তিনদিনের হরতালে সম্ভাব্য সহিংসতার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে রবিবার নিজেদের দেশের ওয়েবসাইটে নাগরিকদের উদ্দেশে এ সতর্কবার্তা দিয়েছে দেশগুলো।
মার্কিন দূতাবাস তাদের ওয়েবসাইটে দেয়া বিবৃতিতে বলেছে, শান্তিপূর্ণ সমাবেশও অহিংস হয়ে উঠতে পারে। বিরোধী দল বিএনপি হরতাল ডেকেছে। এসব হরতালের ইট-পাটকেল ও বোমাও ছোড়া হয়। পুলিশ টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে এবং প্রাণঘাতি নয় এমন অস্ত্র ব্যবহার করে। হরতালের আগের রাত থেকেই এসব শুরু হয়। কাজেই মার্কিন নাগরিকদের যেকোন ধরনের সমাবেশ থেকে দূরত্বে থাকতে বলা হচ্ছে। পাশাপাশি সাধারণ চলাফেরাতেও সতর্ক থাকতে আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। রবিবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে বুধবার সন্ধা ছয়টা পর্যন্ত কূটনৈতিক পাড়ায় মার্কিন দূতাবাসের কর্মী এবং পরিবারের সদস্যদের চলাচল নিয়ন্ত্রণ করেছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস।
একই ধরনের সতর্কবার্তা দিয়েছে কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া। রবিবার পৃথকভাবে দেশ দুটি তাদের ওয়েবসাইটে নাগরিকদের উদ্দেশে বলেছে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা, সহিংস ঘটনা ও হরতাল চলছে। পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে। তাই চলাচলে সতর্কতা অবলম্বন করতে এবং যেকোন ধরনের সমাবেশ এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দিয়েছে দেশ দুটি।
অন্যদিকে যুক্তরাজ্য পহেলা নবেম্বর তার নাগরিকদের উদ্দেশে সতর্কবার্তা দিয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্র দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে কোন ধরনের ঘোষণা ছাড়াই সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচী পালিত হচ্ছে। হরতালে মানুষ মারা যাচ্ছে। কাজেই নাগরিকদের সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরা করতে পরামর্শ দিয়েছে দেশটি। পাশাপাশি ২৫ অক্টোবরের পর হরতালে ২০ জন মানুষ মারা গেছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে পররাষ্ট্র দফতর।
Post a Comment