কেমন আছেন আপনারা সবাই ? আশা করি ভালো আছেন। আমার আগের পোস্ট দুটোর ধারাবাহিকতায় আজকের এই পোস্টটি। এই পোস্টটিতে আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করব ল্যাপটপ এর ডাটা ব্যাক আপ করার জন্য আপনি কি ধরনের স্ট্রেটেজি গ্রহন করবেন তা সম্পর্কে।
এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, হোক সেটা ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ, ডাটা ব্যাকআপ দুটোর জন্যই সমান গুরুত্বপূর্ন। আর সেটা যদি হয় পোর্টেবল, তাহলেত কথাই নেই।আচ্ছা ধরাযাক, আপনি সব সময় খুবি সতর্ক থাকেন, এজন্য আপনার ল্যাপটপ কখনই চুরি হবে না।কিছু এটা কি ভেবেছেন, ল্যাপটপ চুরি না হলেও আপনার ডাটা কিন্তু অনেক ভাবেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
যেমন ধরুন; আপনার ল্যাপটপটি ভাইরাস আক্রান্ত হলো, অথবা যে কোন ধরনের দুর্ঘটনায় ল্যাপটপটি এমন ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হলো যে, এর হার্ডড্রাইভ থেকে কোন ধরনের তথ্য উদ্ধার করা সম্ভব হলো না। তখন কি করবেন?
বিভিন্ন ভাবে আপনি আপনার ডাটা ব্যাকআপ করতে পারেন। যেমন;
সফটওয়্যার প্রোগ্রাম এর মাধ্যমেঃ বেশ কিছু ধরনের সফটওয়্যার আছে, যেগুলোকে আপনি কনফিগার করে দিলে, নিজে থেকেই আপনার কম্পিউটার এর সকল ডাটা একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর ব্যাকআপ করতে থাকবে। আপনি যদি নিজ থেকে ব্যাকআপ করতে ভুলেও যান, তাহলেও সফটওয়্যারটি নিজেই এ কাজটি করে নিবে।
উদাহারন হিসেবে বলা যায়ঃ NovaBACKUP, DT Utilities PC Backup, Genie Backup Manager, Acronis True Image, Easeus Todo Backup, NTI Backup Now, Acronis Backup & Recovery, Norton Ghost, PowerBackup, TurboBackup ইত্যাদি।
ফাইল হোস্টিং সার্ভারের মাধ্যমেঃ এখন ইন্টারনেটে এমন অনেক সাইট আছে যারা ইউজারদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থের বিনিময়ে আপনার কম্পিউটার এর ডাটা সরাসরি তাদের সার্ভারে জমা করে নিবে।
এক্সটার্নাল সোর্স এর মাধ্যমেঃ আপনি আপনার ল্যাপটপ এর ডাটা পোর্টেবল অথবা এক্সটার্নাল হার্ডড্রাইভ এ জমা করে রাখতে পারেন। ডাটা ব্যাকআপ করে রাখার এটাই সবচাইতে সহজ উপায়।
নিজে কে ইমেইল করে রাখতে পারেনঃ এটা বড় বড় ফাইলের জন্য কাজ না করলেও, আমাদের অনেক ছোট ছোট ফাইল আছে, যা অনেক সময় অনেক কাজে আসে। আমরা এগুলোকে আমাদের ইমেইল এ রেখে দিতে পারি। যদি কোথাও প্রয়োজন হয়, কাছা কাছি যেখা নেইন্টারনেট আছে, সেখানে গিয়ে ফাইলটি ডাউনলোড করে নিলেই হয়ে যায়…
(যেমন আমি আমার নিজের সমস্ত সার্টিফিকেট, রিসেন্ট সিভি আমার ইমেইল এ রেখেদিয়েছি… কে জানে কখন কে চায় )
(ছোট্ট একটি টিপস দিয়ে দেই, লক্ষ্য করলে দেখবেন, ইমেইল এ .exe এক্সটেনশনের কোন ফাইল আপলোড করা যায় না। আরে … দরকারনেই তো … আপনি ফাইলের নাম থেকে .exe কে পরিবর্তন করে .txt করে দিন… আর যাকে পাঠাবেন, তাকে বলে দিন, সে যেন ফাইলটি ডাউনলোড করে .txt এক্সটেনশ কে পরিবর্তন করে .exe করে নেয় … ব্যাস, ঝামেলা শেষ।)
ডাটা ব্যাকআপ করার আগে কিছু বিষয় ভেবে নিনঃ
ডাটা ব্যাকআপ এর পূর্বে যে ডাটা গুলো কে ভালো মতন স্ক্যান করে নিন। দেখুন এই ফাইল গুলোতে আমন কোন ফাইল আছে কি না, যা ভাইরাস ইনফেক্টেড। কেননা ভাইরাস ইনফেক্টেড ফাইল আপনার কোন কাজেই আসবে না। মাঝ থেকে আপনার কষ্ট এবং অন্যান্য ডাটা নষ্ট হবার সমূহ সম্ভাবনা তৈরি করবে।
যেমন ধরুন; আপনার ল্যাপটপটি ভাইরাস আক্রান্ত হলো, অথবা যে কোন ধরনের দুর্ঘটনায় ল্যাপটপটি এমন ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হলো যে, এর হার্ডড্রাইভ থেকে কোন ধরনের তথ্য উদ্ধার করা সম্ভব হলো না। তখন কি করবেন?
বিভিন্ন ভাবে আপনি আপনার ডাটা ব্যাকআপ করতে পারেন। যেমন;
সফটওয়্যার প্রোগ্রাম এর মাধ্যমেঃ বেশ কিছু ধরনের সফটওয়্যার আছে, যেগুলোকে আপনি কনফিগার করে দিলে, নিজে থেকেই আপনার কম্পিউটার এর সকল ডাটা একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর ব্যাকআপ করতে থাকবে। আপনি যদি নিজ থেকে ব্যাকআপ করতে ভুলেও যান, তাহলেও সফটওয়্যারটি নিজেই এ কাজটি করে নিবে।
উদাহারন হিসেবে বলা যায়ঃ NovaBACKUP, DT Utilities PC Backup, Genie Backup Manager, Acronis True Image, Easeus Todo Backup, NTI Backup Now, Acronis Backup & Recovery, Norton Ghost, PowerBackup, TurboBackup ইত্যাদি।
ফাইল হোস্টিং সার্ভারের মাধ্যমেঃ এখন ইন্টারনেটে এমন অনেক সাইট আছে যারা ইউজারদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থের বিনিময়ে আপনার কম্পিউটার এর ডাটা সরাসরি তাদের সার্ভারে জমা করে নিবে।
এক্সটার্নাল সোর্স এর মাধ্যমেঃ আপনি আপনার ল্যাপটপ এর ডাটা পোর্টেবল অথবা এক্সটার্নাল হার্ডড্রাইভ এ জমা করে রাখতে পারেন। ডাটা ব্যাকআপ করে রাখার এটাই সবচাইতে সহজ উপায়।
নিজে কে ইমেইল করে রাখতে পারেনঃ এটা বড় বড় ফাইলের জন্য কাজ না করলেও, আমাদের অনেক ছোট ছোট ফাইল আছে, যা অনেক সময় অনেক কাজে আসে। আমরা এগুলোকে আমাদের ইমেইল এ রেখে দিতে পারি। যদি কোথাও প্রয়োজন হয়, কাছা কাছি যেখা নেইন্টারনেট আছে, সেখানে গিয়ে ফাইলটি ডাউনলোড করে নিলেই হয়ে যায়…
(যেমন আমি আমার নিজের সমস্ত সার্টিফিকেট, রিসেন্ট সিভি আমার ইমেইল এ রেখেদিয়েছি… কে জানে কখন কে চায় )
(ছোট্ট একটি টিপস দিয়ে দেই, লক্ষ্য করলে দেখবেন, ইমেইল এ .exe এক্সটেনশনের কোন ফাইল আপলোড করা যায় না। আরে … দরকারনেই তো … আপনি ফাইলের নাম থেকে .exe কে পরিবর্তন করে .txt করে দিন… আর যাকে পাঠাবেন, তাকে বলে দিন, সে যেন ফাইলটি ডাউনলোড করে .txt এক্সটেনশ কে পরিবর্তন করে .exe করে নেয় … ব্যাস, ঝামেলা শেষ।)
ডাটা ব্যাকআপ করার আগে কিছু বিষয় ভেবে নিনঃ
- কোন ধরনের ডাটা ব্যাকআপ সিস্টেম আপনি আপনার জন্য পছন্দ করবেন ?
- কি ধরনের ডাটা আপনি ব্যাকআপ করতে চাচ্ছেন ?
- কি পরিমাণ ডাটা আপনি ব্যাকআপ করবেন ?
- কত দিন পর পর আপনি ব্যাকআপ করবেন ?
ডাটা ব্যাকআপ এর পূর্বে যে ডাটা গুলো কে ভালো মতন স্ক্যান করে নিন। দেখুন এই ফাইল গুলোতে আমন কোন ফাইল আছে কি না, যা ভাইরাস ইনফেক্টেড। কেননা ভাইরাস ইনফেক্টেড ফাইল আপনার কোন কাজেই আসবে না। মাঝ থেকে আপনার কষ্ট এবং অন্যান্য ডাটা নষ্ট হবার সমূহ সম্ভাবনা তৈরি করবে।
Post a Comment