আমরা সবাই কম-বেশি সাইটের পেজ রেঙ্ক সম্পর্কে জানি। এছাড়াও আপনি যদি আমার নিয়মিত পাথক হয়ে থাকেন তবে হয়ত ইতিমধ্যেই এসম্পর্কিত বেশ কিছু নিবন্ধ পরেছেন কারন পেজরেঙ্ক নিয়ে আমি ইতিপূর্বে বেশ কিছু নিবন্ধ প্রকাশ করেছি এই ব্লগে ।
গুগলের পেজরেঙ্ক নিয়ে এতো আলোচনার প্রধান কারন হচ্ছে এটি প্রতিটি ব্লগার বা ওয়েবসাইট পরিচালকের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যাইহোক, সাইটের পেজ রেঙ্ক বলতে সাইট কতটা গুরুত্বপুর্ন সেটাকে বোঝান হয় যা নির্ণয় করে থাকে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের একটি বিশেষ টুলস পিআরচেকার।
ওয়েবসাইটের পেজরেঙ্ক প্রতি ৩ মাস পরপর গুগল র্কতৃক সয়ংক্রিয় ভাবে আপডেট করা হয়। গুগলের পেজরেঙ্ক আপডেটের সাথে সাথে সকল ওয়েবসাইটে এর প্রভাব পরে থাকে তাই ব্লগের জনপ্রিয়তা ঠিক রাখা অথবা আরও জনপ্রিয় করতে তুলতে পেজরেঙ্ক এর বিকল্প নেই ।
গুগলের পেজরেঙ্ক কিভাবে বৃদ্ধি করা যায় ?
সকলেই গুগলের পেজরেঙ্ক বৃদ্ধি করার চেস্টা করে কিন্তু সঠিক পথ বা কর্মপদ্ধতি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা না থাকার কারনে তা সম্ভব হয়ে উঠেনা । গুগলের পেজরেঙ্ক কিভাবে বৃদ্ধি করতে চাইলে আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয়ের উপরে খুবই গুরুত্ব দিতে হবে ।
নিম্নে উপস্থাপন করা হলঃ-
ওয়েবসাইটের পেজ সংখ্যা পেজ রেঙ্ক নির্ধারণে ইফেক্ট করে। অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি পরিমানে পাতা থাকবে আপনার ততবেশি পেজরেঙ্ক পাবার সম্ভাবনা তৈরি হবে ।
গুগল বটও আপনার প্রকাশিত কনটেন্ট-এর মান বুঝতে পারে সুতরাং একটা পোস্ট দেয়ার আগে লেখাটিকে তথ্যবহুল, সহজ-সরল, যুক্তিপূর্ণভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করুন। কিন্তু আপনাকে প্রতিটি পাতার জন্য কিছু নিয়ম অনুসরন করতে হবে যেমন প্রতিটি পাতা পূর্ণতথ্য সম্ব্রিদ্ধ হতে হবে, পাতায় কপিরাইট উপাদান থাকা যাবেনা ইত্যাদি।
গুগলের পেজরেঙ্ক পাবার সবচেয়ে কার্যকরী যে পদ্ধতিটি রয়েছে তা হল ভালমানের ব্যাকলিংক পাওয়া । আপনি যদি আপনার ব্লগের জন্য ভালমানের ব্যাকলিংক বেশি বেশি পান তবে গুগলের আপনার পেজরেঙ্ক দ্রুত বাড়িয়ে দেবে । তবে মনে রাখবেন উক্ত বিষয়টি অবশ্যই মানসম্পন্ন ডুফলো ব্যাকলিঙ্ক এর উপরে নির্ভর করে । ডুফলো ব্যাকলিঙ্ক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই নিবন্ধটি দেখুন । যে সমস্ত সাইটের পেজরেঙ্ক বেশি সেগুলোতে আপনার লিংক প্রচারের চেস্টা করুন এক্ষেত্রে আপনি লাভবান হবেন ।
নিবন্ধে ব্যাকলিংক দেবার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ব্লগের কিওয়ার্ড প্রদর্শনের চেস্টা করুন তাহলে ভাল ব্যাকলিংক এর পাশাপাশি এসইও এর দিক থেকেও আপনি এগিয়ে যাবেন । মনে রাখবেন কমেন্ট বা মন্তব্য জমা দেবার ক্ষেত্রে কখনোই কিওয়ার্ডকে নামের ঘরে ব্যাবহার করবেন না এক্ষেত্রে অধিকাংশ ব্লগ পরিচালক আপনার মন্তব্য প্রকাশ করবেনা ।
অনেক ওয়েবসাইট তাদের মন্তব্যকারীদের জন্য ডূফলো লিংক প্রচারের সুবিধা দিয়ে থাকে এর মাধ্যমে আপনি সহজেই ভালমানের লিংক পেতে পারেন এই ব্লগটি ব্যাবহারকারিদের জন্য ডুফলো লিংক প্রদান করে থাকে । এছাড়াও ব্লগস্পট, হাবপেজ, সিকিডু হচ্ছে ভালস্থান যেখান থেকে আপনি সহজেই ব্যাকলিংক পাবেন ।
পরিশেষে, গুগল পেজরেঙ্ক সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে ব্যাকলিংক এর উপরে তাই ব্যাকলিংক তৈরিতে মনোযোগ দিন সয়ঙ্ক্রিয়ভাবে আপনার রেঙ্ক বৃদ্ধি পাবে । একটি বিষয় মনে রাখবেন প্রতি তিন মাস পরপর গুগল পেজরেঙ্ক তথ্য আপডেট করে থাকে তাই এক্ষেত্রে খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন না, ধৈর্য ধরে কাজ করুন এবং স্থায়ীভাবে লাভবান হোন।
নিবন্ধটি সম্পর্কে আপনার মতামত আমাকে জানাতে পারেন অথবা এসংক্রান্ত আপনার কন প্রস্ন থাকলে তা করতে পারেন নিম্নের মন্তব্যের ঘর ব্যাবহার করে । ধন্যবাদ
গুগলের পেজরেঙ্ক নিয়ে এতো আলোচনার প্রধান কারন হচ্ছে এটি প্রতিটি ব্লগার বা ওয়েবসাইট পরিচালকের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যাইহোক, সাইটের পেজ রেঙ্ক বলতে সাইট কতটা গুরুত্বপুর্ন সেটাকে বোঝান হয় যা নির্ণয় করে থাকে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের একটি বিশেষ টুলস পিআরচেকার।
ওয়েবসাইটের পেজরেঙ্ক প্রতি ৩ মাস পরপর গুগল র্কতৃক সয়ংক্রিয় ভাবে আপডেট করা হয়। গুগলের পেজরেঙ্ক আপডেটের সাথে সাথে সকল ওয়েবসাইটে এর প্রভাব পরে থাকে তাই ব্লগের জনপ্রিয়তা ঠিক রাখা অথবা আরও জনপ্রিয় করতে তুলতে পেজরেঙ্ক এর বিকল্প নেই ।
গুগলের পেজরেঙ্ক কিভাবে বৃদ্ধি করা যায় ?
সকলেই গুগলের পেজরেঙ্ক বৃদ্ধি করার চেস্টা করে কিন্তু সঠিক পথ বা কর্মপদ্ধতি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা না থাকার কারনে তা সম্ভব হয়ে উঠেনা । গুগলের পেজরেঙ্ক কিভাবে বৃদ্ধি করতে চাইলে আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয়ের উপরে খুবই গুরুত্ব দিতে হবে ।
নিম্নে উপস্থাপন করা হলঃ-
ওয়েবসাইটের পেজ সংখ্যা পেজ রেঙ্ক নির্ধারণে ইফেক্ট করে। অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি পরিমানে পাতা থাকবে আপনার ততবেশি পেজরেঙ্ক পাবার সম্ভাবনা তৈরি হবে ।
গুগল বটও আপনার প্রকাশিত কনটেন্ট-এর মান বুঝতে পারে সুতরাং একটা পোস্ট দেয়ার আগে লেখাটিকে তথ্যবহুল, সহজ-সরল, যুক্তিপূর্ণভাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করুন। কিন্তু আপনাকে প্রতিটি পাতার জন্য কিছু নিয়ম অনুসরন করতে হবে যেমন প্রতিটি পাতা পূর্ণতথ্য সম্ব্রিদ্ধ হতে হবে, পাতায় কপিরাইট উপাদান থাকা যাবেনা ইত্যাদি।
গুগলের পেজরেঙ্ক পাবার সবচেয়ে কার্যকরী যে পদ্ধতিটি রয়েছে তা হল ভালমানের ব্যাকলিংক পাওয়া । আপনি যদি আপনার ব্লগের জন্য ভালমানের ব্যাকলিংক বেশি বেশি পান তবে গুগলের আপনার পেজরেঙ্ক দ্রুত বাড়িয়ে দেবে । তবে মনে রাখবেন উক্ত বিষয়টি অবশ্যই মানসম্পন্ন ডুফলো ব্যাকলিঙ্ক এর উপরে নির্ভর করে । ডুফলো ব্যাকলিঙ্ক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই নিবন্ধটি দেখুন । যে সমস্ত সাইটের পেজরেঙ্ক বেশি সেগুলোতে আপনার লিংক প্রচারের চেস্টা করুন এক্ষেত্রে আপনি লাভবান হবেন ।
নিবন্ধে ব্যাকলিংক দেবার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ব্লগের কিওয়ার্ড প্রদর্শনের চেস্টা করুন তাহলে ভাল ব্যাকলিংক এর পাশাপাশি এসইও এর দিক থেকেও আপনি এগিয়ে যাবেন । মনে রাখবেন কমেন্ট বা মন্তব্য জমা দেবার ক্ষেত্রে কখনোই কিওয়ার্ডকে নামের ঘরে ব্যাবহার করবেন না এক্ষেত্রে অধিকাংশ ব্লগ পরিচালক আপনার মন্তব্য প্রকাশ করবেনা ।
অনেক ওয়েবসাইট তাদের মন্তব্যকারীদের জন্য ডূফলো লিংক প্রচারের সুবিধা দিয়ে থাকে এর মাধ্যমে আপনি সহজেই ভালমানের লিংক পেতে পারেন এই ব্লগটি ব্যাবহারকারিদের জন্য ডুফলো লিংক প্রদান করে থাকে । এছাড়াও ব্লগস্পট, হাবপেজ, সিকিডু হচ্ছে ভালস্থান যেখান থেকে আপনি সহজেই ব্যাকলিংক পাবেন ।
পরিশেষে, গুগল পেজরেঙ্ক সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে ব্যাকলিংক এর উপরে তাই ব্যাকলিংক তৈরিতে মনোযোগ দিন সয়ঙ্ক্রিয়ভাবে আপনার রেঙ্ক বৃদ্ধি পাবে । একটি বিষয় মনে রাখবেন প্রতি তিন মাস পরপর গুগল পেজরেঙ্ক তথ্য আপডেট করে থাকে তাই এক্ষেত্রে খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন না, ধৈর্য ধরে কাজ করুন এবং স্থায়ীভাবে লাভবান হোন।
নিবন্ধটি সম্পর্কে আপনার মতামত আমাকে জানাতে পারেন অথবা এসংক্রান্ত আপনার কন প্রস্ন থাকলে তা করতে পারেন নিম্নের মন্তব্যের ঘর ব্যাবহার করে । ধন্যবাদ
Post a Comment