গতকাল আমি “ব্যাকলিংক কি ? ব্যাকলিংক সম্পর্কে টুকিটাকি” নামক একটি পোস্ট দিয়েছিলাম যেখানে ব্যাকলিংক সম্পর্কে কিছু আলোচনা করা হয়েছিল দেখতে এখানে ক্লিক করুন এবং ডুফলো এবং নোফলো ব্যাকলিংক সম্পর্কে আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারিনি ।
তাই আজকে আমি আপনাদের সাথে ডুফলো এবং নোফলো ব্যাকলিংক কি এবং কিভাবে ডুফলো এবং নোফলো ব্যাকলিংক কাজ করে সেই বিষয়টা শেয়ার করব। যাই হোক কথা আর না বাড়িয়ে আসুন শুরু করা যাক।
ডুফলো ব্যাকলিংক কি?
ডুফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি সাধারন এইচটিএমএল লিংক। যার মাধ্যমে লিংকটি সরাসরি আপনার সাইটকে রেফার করবে এবং ব্লগ বা পোস্ট এই লিংকটিকে সমর্থন দেবে। ডুফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী লিংক। আপনি কি ধরনের ব্লগের কাজ থেকে ডুফলো ব্যাকলিংক পাচ্ছেন তার উপরে নির্ভর করে আপনি কি ধরনের রেঙ্ক পাবেন।
উদাহরণস্বরূপ, আমি একটি সাধারন এইচটিএমএল সোর্স কোডের লিংকের মাধ্যমে একটি সাইটের ডুফলো ব্যাকলিংক উপস্থাপন করছি।
<a href=”http://www.banglahili.com”>বাংলাহিলি.কম</a>
নোফলো ব্যাকলিংক কি?
নোফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে এমন একধরনের লিংক যার মাধ্যমে ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনকে তার প্রকাশিত ব্যাকলিংক কে ক্রাওল/ ইন্ডেক্স করতে নিষেধ করে । অর্থাৎ আপনি এধরনের লিংকের মাধ্যমে কোন প্রকার পেজ রেঙ্ক পাবেননা। তবে এর মাধ্যমে কিছু ভিজিটর পেতে পারেন। বিশ্বের জনপ্রিয় সাইটগুলো নোফলো ব্যাকলিংক ব্যাবহার করে থাকে যেমন ফেসবুক, টুইটার, উইকিপিডিয়া ইত্যাদি। নোফলো ব্যাকলিংক এর সাথে rel=”nofollow” কোডটি যুক্ত থাকে যা সার্চ ইঞ্জিনকে ইন্ডেক্স করতে বাঁধা দেয়।
উদাহরণস্বরূপ, আমি একটি সাধারন এইচটিএমএল সোর্স কোডের লিংকের মাধ্যমে একটি সাইটের নোফলো ব্যাকলিংক উপস্থাপন করছি।
<a href=”http://www.banglahili.com” rel=”nofollow”>বাংলাহিলি.কম</a>
আমরা অনেক সময় বিভিন্ন সাইটে গিয়ে পোষ্ট বা কমেন্টস করি ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য। কিন্তু সব সাইট থেকেই কি ভালো ব্যাকলিংক পাওয়া যায়? না কেননা যেসকল সাইটের কমেন্ট বা পোষ্ট বা লিংক যুক্ত করার অপশনে নোফলো লিংক এট্রিবিউট করা থাকে সেখান থেকে প্রকৃত অর্থে ব্যাকলিংক পাওয়া সম্ভব নয় আর যেটি পাবেন তা কোন কাজেই লাগবেনা পেজ রেঙ্ক এর ক্ষেত্রে।
যদি ও অনেক সার্চ ইন্জিন এখন নোফলো লিংক গুলোকে ব্যাকলিংক হিসাবে ধরে তারপরও সেগুলোর তেমন কোন মূল্য নেই। তাই আমাদের ব্যাকলিংক ভালো ও কোয়ালিটি সম্পূর্ণ ব্যাকলিংক তৈরী করার জন্য ভালমানের ডুফলো সাইট খুজতে হবে।
কীভাবে ডুফলো এবং নোফলো ব্যাকলিংক বুঝা যায় সে সম্পর্কে আগামীতে আরো বিস্তারিত সহ হাজির হবো আশা করি। ধীরে ধীরে আমি আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনের অনেক অনেক ভেতরে নিয়ে যাব । সার্চ ইঞ্জিন নিয়ে আমার গবেষণা প্রায় সাত বছরের। তারপরেও প্রতিদিন অসংখ্য ব্লগ পড়ি তথ্য আমার কাছে খুবই অমুল্য সম্পদ । প্রতিদিন কঠোর পরিশ্রমের পড়েও অসংখ্য ওয়েবসাইট নিয়ে ঘাটাঘাটি করি শুধু তথ্যের জন্য।
পরিশেষে, ডুফলো এবং নোফলো সম্পূর্ণ বিপরিতধর্মী । পেন্ডা আপডেডের ফলে গুগলের সার্চ লগারিদমে অনেকটা ভিন্নতা আনেছে । যারা আগে শুধু অফ-পেইজ অপ্টিমাইজেশন করতেন তারা এখন একটু সতর্ক হয়ে যান। কারন গুগল এখন অফ-পেইজ এসইও থেকে অন-পেইজ এসইও এর প্রতি গুরুত্ব বেশি দিয়েছে। অফ-পেইজ এসইও এবং অন-পেইজ এসইও সম্পর্কে পূর্বের আর্টিক্যালে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । উপরে এর লিংক দেওয়া হয়েছে।
তাই আজকে আমি আপনাদের সাথে ডুফলো এবং নোফলো ব্যাকলিংক কি এবং কিভাবে ডুফলো এবং নোফলো ব্যাকলিংক কাজ করে সেই বিষয়টা শেয়ার করব। যাই হোক কথা আর না বাড়িয়ে আসুন শুরু করা যাক।
ডুফলো ব্যাকলিংক কি?
ডুফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি সাধারন এইচটিএমএল লিংক। যার মাধ্যমে লিংকটি সরাসরি আপনার সাইটকে রেফার করবে এবং ব্লগ বা পোস্ট এই লিংকটিকে সমর্থন দেবে। ডুফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী লিংক। আপনি কি ধরনের ব্লগের কাজ থেকে ডুফলো ব্যাকলিংক পাচ্ছেন তার উপরে নির্ভর করে আপনি কি ধরনের রেঙ্ক পাবেন।
উদাহরণস্বরূপ, আমি একটি সাধারন এইচটিএমএল সোর্স কোডের লিংকের মাধ্যমে একটি সাইটের ডুফলো ব্যাকলিংক উপস্থাপন করছি।
<a href=”http://www.banglahili.com”>বাংলাহিলি.কম</a>
নোফলো ব্যাকলিংক কি?
নোফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে এমন একধরনের লিংক যার মাধ্যমে ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনকে তার প্রকাশিত ব্যাকলিংক কে ক্রাওল/ ইন্ডেক্স করতে নিষেধ করে । অর্থাৎ আপনি এধরনের লিংকের মাধ্যমে কোন প্রকার পেজ রেঙ্ক পাবেননা। তবে এর মাধ্যমে কিছু ভিজিটর পেতে পারেন। বিশ্বের জনপ্রিয় সাইটগুলো নোফলো ব্যাকলিংক ব্যাবহার করে থাকে যেমন ফেসবুক, টুইটার, উইকিপিডিয়া ইত্যাদি। নোফলো ব্যাকলিংক এর সাথে rel=”nofollow” কোডটি যুক্ত থাকে যা সার্চ ইঞ্জিনকে ইন্ডেক্স করতে বাঁধা দেয়।
উদাহরণস্বরূপ, আমি একটি সাধারন এইচটিএমএল সোর্স কোডের লিংকের মাধ্যমে একটি সাইটের নোফলো ব্যাকলিংক উপস্থাপন করছি।
<a href=”http://www.banglahili.com” rel=”nofollow”>বাংলাহিলি.কম</a>
আমরা অনেক সময় বিভিন্ন সাইটে গিয়ে পোষ্ট বা কমেন্টস করি ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য। কিন্তু সব সাইট থেকেই কি ভালো ব্যাকলিংক পাওয়া যায়? না কেননা যেসকল সাইটের কমেন্ট বা পোষ্ট বা লিংক যুক্ত করার অপশনে নোফলো লিংক এট্রিবিউট করা থাকে সেখান থেকে প্রকৃত অর্থে ব্যাকলিংক পাওয়া সম্ভব নয় আর যেটি পাবেন তা কোন কাজেই লাগবেনা পেজ রেঙ্ক এর ক্ষেত্রে।
যদি ও অনেক সার্চ ইন্জিন এখন নোফলো লিংক গুলোকে ব্যাকলিংক হিসাবে ধরে তারপরও সেগুলোর তেমন কোন মূল্য নেই। তাই আমাদের ব্যাকলিংক ভালো ও কোয়ালিটি সম্পূর্ণ ব্যাকলিংক তৈরী করার জন্য ভালমানের ডুফলো সাইট খুজতে হবে।
কীভাবে ডুফলো এবং নোফলো ব্যাকলিংক বুঝা যায় সে সম্পর্কে আগামীতে আরো বিস্তারিত সহ হাজির হবো আশা করি। ধীরে ধীরে আমি আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনের অনেক অনেক ভেতরে নিয়ে যাব । সার্চ ইঞ্জিন নিয়ে আমার গবেষণা প্রায় সাত বছরের। তারপরেও প্রতিদিন অসংখ্য ব্লগ পড়ি তথ্য আমার কাছে খুবই অমুল্য সম্পদ । প্রতিদিন কঠোর পরিশ্রমের পড়েও অসংখ্য ওয়েবসাইট নিয়ে ঘাটাঘাটি করি শুধু তথ্যের জন্য।
পরিশেষে, ডুফলো এবং নোফলো সম্পূর্ণ বিপরিতধর্মী । পেন্ডা আপডেডের ফলে গুগলের সার্চ লগারিদমে অনেকটা ভিন্নতা আনেছে । যারা আগে শুধু অফ-পেইজ অপ্টিমাইজেশন করতেন তারা এখন একটু সতর্ক হয়ে যান। কারন গুগল এখন অফ-পেইজ এসইও থেকে অন-পেইজ এসইও এর প্রতি গুরুত্ব বেশি দিয়েছে। অফ-পেইজ এসইও এবং অন-পেইজ এসইও সম্পর্কে পূর্বের আর্টিক্যালে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । উপরে এর লিংক দেওয়া হয়েছে।
Post a Comment