[Featured Post][featured][recent][5]

জনপ্রিয় পোস্ট

মারিয়ানা’স ওয়েব কি? ইন্টারনেট এর এই সবচেয়ে রহস্যময় ও অন্ধকার স্থান সম্পর্কে জানুন

অনেকেই হয়ত মারিয়ানা'স ওয়েব এর নাম শুনেছেন; আবার অনেকে হয়ত শুনেন নি। মারিয়ানা'স ওয়েব আসলে কি? আমরা কি মারিয়ানা'স ওয়েব সার্ফ ক...



বিশ্বায়নের যুগে মানুষ যখন উন্মুক্ত এক পৃথিবীর কথা ভাবছে, এমনকি পৃথিবীকে সীমান্তহীন বলে মনে করছেন যারা তাদেরও থামতে হচ্ছে। কারণ দুই দেশের মধ্যকার সীমানা। মানুষ আর পাখির ভিতরে তফাৎ এখনো রয়েই গেছে। মানতেই হবে যে, বাস্তব পৃথিবীতে চলতে গেলে সীমানার যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। যুগে যুগে এমন অনেকে উঠে এসেছেন ইতিহাসের পাতায়, যারা কেবল নিজেদের দেশ নয়, লোভের নজর ফেলেছিলেন অন্য দেশের ওপরও। ফলে সংঘটিত হয়েছিল মারাত্মক সব যুদ্ধ। যুদ্ধলোভী মানুষগুলোকে থামাতে সীমানা বা বর্ডারের দরকার সত্যিই রয়েছে। কিন্তু এত করেও পুরোপুরি নিরস্ত করা যায়নি মানুষকে। ‘ফরেন পলিসি ডটকমের’ তালিকা ধরে এমন কয়েকটি বিপজ্জনক সীমান্ত নিয়ে আজকের পোষ্ট।
আজকে আপনারা জানবেন পৃথিবীর সবথেকে বিপজ্জনক কিছু বর্ডারের কথা-

সুদান-দক্ষিণ সুদান


২০০৫ সালে ২২ বছরব্যাপী নিজেদের ভিতরে চলতে থাকা যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটায় সুদান ও দক্ষিণ সুদান। জন্ম নেয় নতুন এক দেশ। তবে বিবিসির দেওয়া তথ্যমতে এর ভিতরেই ১.৫ মিলিয়ন মানুষ মারা যায় এখানে। তবে একের পর এক শান্তি প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপের কারণে একসময় থামতে বাধ্য হয় তারা। ৯ জুলাই নিজের সীমানা এঁকে নিয়ে স্বাধীন এক দেশ হিসেবে কার্যক্রম চালাতে থাকে দক্ষিণ সুদান। হঠাৎ করেই দক্ষিণ সুদানকে অবৈধ বলে দাবি করেন সুদানের রাষ্ট্রপতি ওমর হাসান আল বশির। তিনি নতুন সুদানকে পৃথক দেশ হিসেবে না মানার কথা বলেন যদি দেশটি দক্ষিণ কোর্দোফানের আবেই অঞ্চল দাবি করে থাকে। জুনের ৫ তারিখে দক্ষিণ সুদান তার মিলিটারি বাহিনীকে নিয়ে তৈরি আছে এবং ওত পেতে আছে শিকারের জন্য- এই অজুহাতে খার্তুম দক্ষিণ কোর্দোফানে নিজেদের ঘাঁটি গাড়েন। শুরু হয় আবেই অঞ্চলে জমি দখল ও প্রচুর পরিমাণে গোলাবর্ষণ। প্রাণের ভয়ে প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। সুদান মুক্তিযুদ্ধ পার্টি, যেটা কিনা এতদিন যাবৎ দক্ষিণ সুদানের হয়ে উত্তর সুদানের সঙ্গে লড়ে এসেছিল এবং এরপরেও বেশ ভালো ভূমিকা রেখেছিল পুরো ব্যাপারটাতে, এগিয়ে আসে নিজেদের সব শক্তি নিয়ে। একটা সময় গিয়ে জুনের ২০ তারিখে খার্তুম কিছু ইথিওপিয়ান শান্তিরক্ষীকে আবেই অঞ্চলের ভিতরে আসতে দেওয়ার জন্য সম্মত হন। তবে এখন জাতিসংঘ ও আফ্রিকান সংঘের সাহায্যে তিনি নীল নদ ও দক্ষিণ কোর্দোফান অঞ্চলকে নিজের আয়ত্তে রেখেছেন।

ভারত-পাকিস্তান

১৯৪৭ সালের প্রচণ্ড রকম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা আর সংঘাতের ওপর ভিত্তি করে আলাদা সীমান্ত তৈরির মাধ্যমে ভারত উপমহাদেশে দুটো দেশ সৃষ্টি করে দিয়ে যায় ব্রিটিশরা। ভারত ও পাকিস্তান। তবে দেশ আলাদা হলেও কিন্তু সংঘাত থেমে থাকেনি। মোট তিনটি যুদ্ধ হয়েছে এ দুটি দেশের। তাতে মারা গেছে প্রায় ১৫,০০০ মানুষ। তবে কেবল কাশ্মীরেই মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১ লাখে। তবে শেষে লাইন অব কন্ট্রোলের মাধ্যমে এই বিদ্যমান দুটি দেশের ভিতরকার ঝামেলার সাময়িক সমাধান দেওয়া হয়। যেখানে কাশ্মীরের তিনটি অঞ্চল ভারতের আর দুটি পাকিস্তানের শাসনক্ষমতায় দেওয়া হয়। তবে যদিও দুটি দেশই অপরপক্ষের শাসনে থাকা অংশকে নিজেদের বলে দাবি করে আসছে। বর্তমানে সামনাসামনি খুব বেশি ঝামেলা না করলেও প্রায়ই ভারত ও পাকিস্তানের সৈন্যরা কাশ্মীরের সীমান্ত দিয়ে গোলাগুলি করে থাকে। মাঝখানে ২০০৪ ও ২০০৭ সালে সাময়িক দেশ দুটির ভিতরে চলা গোপন কিছু আলাপ-আলোচনা কাশ্মীরের সমস্যাটি সমাধানের ব্যাপারে সবার মনে আশা জাগিয়ে তুললেও শেষ অব্দি পুরোটাই ভেস্তে যায় ২০০৮ সালে মুম্বাইয়ে লস্কর-ই-তৈইয়্যেবার ঝটিকা আক্রমণে। এতে মারা যান ১৬৩ জন মানুষ। এরপর জুনের ২৩ তারিখে আবার সবার মনে আশা জাগিয়ে প্রকাশ্যে দুই দেশ আলাপে বসলেও সেটা খুব কমই পূরণ করতে পেরেছিল। তাই এখনো বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক সীমান্ত হিসেবে দেখা হয় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তকে।

আমেরিকা-মেক্সিকো


ঘটনাটির শুরু হয়েছিল ২০০৬ সালে। হুট করেই মেঙ্কিান রাষ্ট্রপতি ফিলিপ ক্যালডেরোন সিদ্ধান্ত নেন মেঙ্কিান সীমান্তের সব ধরনের মাদক চোরাচালান বন্ধের। ফলে তিনি নিয়োগ দেন ফ্রান্সিসকো রেমিরেজ অ্যাকুনাকে। আর এরপর থেকেই পুরো ব্যাপারটা হয়ে দাঁড়ায় রক্তারক্তির। মেঙ্কিান সীমান্ত দিয়ে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে মাদক পাচার হতো, একে একে ধরা হয় তাদের সবাইকে। কেবল সীমানার এপারে নয়, রক্ত ছড়ায় ওপারেও। সীমান্তের দুই পাশই মাদক চোরাচালানিদের রক্তে ভিজে ওঠে। এখন পর্যন্ত মাদকদ্রব্যসংক্রান্ত বিষয়ে গত চার বছরের কড়া চাপের মুখে প্রায় ৪৪ হাজার মানুষ মারা গেছেন পুরো মেক্সিকােতে। আর ৪৫ শতাংশই হয়েছে মেঙ্কিান সীমান্তবর্তী দেশ- বাজা ক্যালিফোর্নিয়া, চিহুয়াহুয়া, কোয়াহুইলা, ন্যুয়েভো লিওন, সোনোরা এবং তামাউলিপাস। সংঘর্ষের মুখে পড়ে হাজার হাজার মেঙ্কিানকে প্রাণভয়ে পালাতে হয় আমেরিকায়। কেবল তামাউলিপাস ও চিহুয়াহুয়া থেকেই ২০১০ সালে সর্বোচ্চ ২ লাখ ১১ হাজার মানুষ ঘরছাড়া হয়েছেন। যদিও এতদিন খুব কম মানুষই মেক্সিকোর ওপারে মারা যেত, এবার থেকে সেটাও অনেকটা কমে গেছে। এখন কেবল মেক্সিকোর সীমান্তই নয়, প্রচুর পরিমাণে মানুষ মারা যাচ্ছে এল পাসো, টেক্সাসেও। যার মাধ্যমে মেক্সিকোর সরাসরি সীমান্তের যোগাযোগ আছে আমেরিকার সঙ্গে।

আফগানিস্তান-পাকিস্তান



আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের ভিতরকার দ্বন্দ্বের ইতিহাস অনেক পুরনো। অনেক আগে থেকেই এরা সীমান্ত আইনবিহীন বলে পরিচিত। আর এর মূল কারণ হচ্ছে পাকিস্তানের সীমান্ত। আফগানিস্তান পাকিস্তানের সঙ্গে থাকা ডুরান্ড লাইনকে কখনোই মেনে নেয়নি। এ ছাড়াও পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত খাইবার পাখতুনখাওয়া রাজ্যের পশতুন অঞ্চলকেও তারা নিজেদের বলে দাবি করে আসছে। ফলে সারাক্ষণ দাঙ্গা আর হামলায় এই সীমান্তটি কাঁপতে থাকে প্রতিটা দিন। মনে করা হয় প্রায় ১.৭ মিলিয়ন আফগান কেবল এই যুদ্ধ, হামলা আর পেশার অনিরাপত্তার ভয়েই এখনো যাযাবর হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে পাকিস্তানে। বর্তমানে পশতুন অঞ্চলের অধিবাসীরা দুই দেশে বাস করছে। এক ভাগ রয়েছে আফগানিস্তানে। আর অন্যভাগ পাকিস্তানে। তাই এই ঝামেলা নিরসনে সবসময়ই পশতুনদের দাবি ছিল কোনো ঝামেলা ছাড়াই তাদের অঞ্চলকে এক করে দিয়ে পশতুনিস্তান নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র তৈরি করা হোক। তবে পুরো ব্যাপারটা আরও বেশি জটিল হয়ে দাঁড়ায় যখন আমেরিকা আফগানিস্তানে আক্রমণ করে বসে। তাতে আমেরিকা আর পাকিস্তানের বিরোধীরা আরও বেশি করে আক্রমণের সুযোগ পায়। আল-কায়েদাকে প্রতিরোধের জন্য একের পর এক ড্রোন হামলা চালায় এখানে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে ২০০৪ সাল থেকে চলতে থাকা ২৫৩টি ড্রোন হামলায় এখানে মারা যায় ১,৫৫৭ থেকে ২,৪৬৪ জন মানুষ। আগের চেয়েও বেশি বিপজ্জনক হয়ে ওঠে জায়গাটি।

ভারত-বাংলাদেশ




১৯৭১ সালে স্বাধীন দেশ হিসেবে জন্ম নেওয়ার সময় ভারত প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বেশ সহায়তা করেছিল বাংলাদেশকে। যুদ্ধের পরেও সহযোগিতামূলক সম্পর্ক থেমে থাকেনি। সরকার নির্বিশেষে সামান্য ব্যতিক্রম ছাড়া দুই দেশের সম্পর্ক সবসময়ই বন্ধুত্বপূর্ণ আবহে প্রবাহিত হয়েছে।
বাংলাদেশে তিন দিকে ভারতের অবস্থান থাকায় সীমান্ত অনেকটাই দীর্ঘ। ফলে দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও সীমান্ত সমস্যা এড়ানো কঠিন হয়ে পড়ে। বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী ভারতের সেভেন সিস্টার্স বলে পরিচিত রাজ্যগুলোতে বিদ্রোহী বিভিন্ন গ্রুপের তৎপরতা থাকায় তারা প্রায়ই সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী বনাঞ্চলে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করত। ২০০৮ সালের পর থেকে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে ভারতীয় বিদ্রোহীদের তৎপরতা রোধে কড়া পদক্ষেপ নেয় বাংলাদেশ সরকার। দুই দেশের মধ্যে সম্পাদিত সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিচ্ছে ভারত সরকার। আশা করা হচ্ছে এক দেশের বিদ্রোহী বা অপরাধীদের অন্য দেশে আশ্রয় না দেওয়ার সাম্প্রতিক সমঝোতা এবং সীমান্ত চুক্তির বাস্তবায়ন বলে দুই দেশের সীমান্ত পরিস্থিতির আরও উন্নতি হবে। তবে ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি সীমান্ত পার হতে গিয়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে মারা যায় এই কিশোরী। তার মৃত্যুর পরে লাশটি কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকে দীর্ঘক্ষণ। ফলে কেবল বাংলাদেশই নয়, ক্ষেপে ওঠে মানবাধিকার সংগঠনসহ সবাই। বর্তমানে এই সীমান্তটি খানিকটা হলেও শান্ত রয়েছে।

কঙ্গো-অ্যাঙ্গোলা




যদিও ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল অব্দি কঙ্গোর রুয়ান্ডা ও উগান্ডার বিরুদ্ধে চালানো যুদ্ধের সময় অ্যাঙ্গোলা সর্বতোভাবে সাহায্য করেছিল দেশটিকে, এর পুরোটাই পরে ভেস্তে যায়।
নষ্ট হয়ে যায় এই দুটি দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। আর এর পেছনে মূল কারণগুলো ছিল ভৌগোলিক সীমানা তৈরি, তেলের মালিকানা, রুয়ান্ডা ও উগান্ডার সঙ্গে অ্যাঙ্গোলার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি। একটা সময় প্রচণ্ড সংঘর্ষ বাধে দেশ দুটির ভিতরে। যার ফলে ২০০৯ সালেই মোট ২ লাখ ১১ হাজার মানুষকে ছাড়তে হয় নিজেদের আবাস। যদিও এই যুদ্ধের শিকার এ দুটি দেশে বাস করা সব মানুষই, তবে এর কুফল বেশি পড়ছে নারীদের ওপরে। জাতিসংঘের ভাষ্যমতে, অ্যাঙ্গোলার নারী ও মেয়ে, যারা কিনা সীমান্তের কাছ দিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে বা অপর পাশে ঘুরতে গিয়েছে, তাদের ভিতরে অনেককেই ধর্ষণের মুখে পড়তে হয়েছে। গত জানুয়ারি মাসে অ্যাঙ্গোলার দেওয়া তথ্যমতে, সীমান্তবর্তী ৭টি গ্রামের মোট ১৮২ জন ধর্ষিত হয়েছে এক মাসেই। আর জাতিসংঘের দেওয়া তথ্যমতে, গত বছরের ৬ থেকে আট মাসের ভিতরে ধর্ষণের সংখ্যা ছুঁয়েছে ১৩৫৭-এর কোঠা।
সীমান্তবর্তী এলাকায় উত্তেজনার সূত্র ধরে এখানে চলে নৈরাজ্য। ধর্ষিত মেয়েদের বেশির ভাগই শিকার হচ্ছে সৈন্যদের পাশবিকতার। তাদের কেউ কেউ এসে অভিযোগ করে যাচ্ছে। তবে অ্যাঙ্গোলার সরকারের মতে, গণনার বাইরে রয়েছে এমন ধর্ষিত নারীর সংখ্যা অনেক।

উ. কোরিয়া ও দ. কোরিয়া



১৯৪৮ সাল থেকে সবদিক থেকে যুদ্ধ বন্ধ করে নিজেদের ভিতরে শান্তি প্রতিষ্ঠা করে নেয় এ দেশ দুটো নিজেদের ভাগ করার মাধ্যমে। ১৯৫৩ সালে দুই পক্ষই নিজেদের সৈন্যদলকে সরিয়ে নিয়ে সেখানে ২.৫ মাইলের একটা অন্তর্বর্তীকালীন স্থান তৈরি করে। তবে এর পুরোটাই হয়েছে মুখে মুখে। আদতে বাস্তবে কোনো শান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি তারা। ফলে সেই হিসেবে দেশ দুটি এখনো যুদ্ধরত রয়েছে। বিগত বছরগুলোতে এই সীমান্তের ঝামেলা আরও খানিকটা বেড়েছে। পৃথিবীতে এটাকেই সবচেয়ে অস্ত্রসজ্জিত সীমান্ত বলে ধরা হয়। কদিন আগেই উত্তর কোরিয়ার একটা ডুবোজাহাজ দক্ষিণ কোরিয়ার একটি যুদ্ধজাহাজকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এ ছাড়াও ২০১০ সালে উত্তর কোরিয়ার গোলাগুলির জবাবে দক্ষিণ কোরিয়াও গুলি ছোড়ে। এমনকি এখানকার সীমান্ত আক্রমণের ভয় এতটাই বেড়ে গেছে যে, কিছুদিন আগেও একটি সাধারণ বিমানকে ফাইটার বিমান সন্দেহে দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্তে সেটিকে গুলি ছোড়া হয়। বিমানটি উত্তর কোরিয়ার হলেও সেটি মোটেই ফাইটার বিমান ছিল না। তবে উত্তর কোরিয়ার আক্রমণকে প্রতিহত করার জন্য দক্ষিণ কোরিয়াকে সাহায্য করার জন্য আমেরিকাও নিজেদের ২৮ হাজার সৈন্যকে সীমান্তে বহাল রেখেছে।

Post a Comment