বিশিষ্টজনরা কি অসাংবিধানিক পন্থা চান: প্রধানমন্ত্রী
=========================
নির্বাচন স্থগিতের পরামর্শ দেয়া নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের কঠোর সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ওই পরামর্শ দেয়া ‘বিশিষ্টজনরা’ অসাংবিধানিক পন্থা চাইছেন কি না- সেই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, “নির্বাচন একটা পর্যায়ে চলে এসেছে। এখন নির্বাচন বন্ধ করতে বলে। তাহলে তো অসাংবিধানিক পন্থায় যেতে হবে। বিশিষ্টজনরা কি সেই পন্থা চান?”
রোববার গণভবনে শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে জেএসসি-জেডিসির ফল জানার পর শেখ হাসিনা বলেন, “কিছু বিশিষ্টজন হঠাৎ বসে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।… এদের মধ্যে অনেককে আগেও দেখা গিয়েছিল। ২০০৮ এর জরুরি অবস্থার সময়, এক এগারোর সময়ও এরা সোচ্চার হয়ে উঠেছিলেন।”
শনিবার এক গোলটেবিল বৈঠকে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের একটি অংশ সঙ্কট এড়িয়ে রাজনৈতিক সমঝোতার পথ প্রশস্ত করতে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিতের পরামর্শ দেন।
তারা সবাই একবাক্যে মত দেন, বিরোধী দলের বর্জনের মধ্যে এ নির্বাচনে সরকারের এগিয়ে যাওয়ায় কোনো সমাধান আসবে না।
রাজধানীর একটি হোটেলে ‘সঙ্কটে বাংলাদেশ, নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এই বৈঠকে চার ঘণ্টা ধরে আলোচনা করেন ৫৪ জন। এর আয়োজনে ছিল চার সংগঠন সিপিডি, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, সুজন ও টিআইবি।
এর মধ্যে ছিলেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, অধ্যাপক রেহমান সোবহান, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, কলামনিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এ এস এম শাহজাহান, মইনুল হোসেন, হোসেন জিল্লুর রহমান, সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী, রোকেয়া আফজাল রহমান, ব্যবসায়ী নেতা আনিসুল হক, পরিবেশ আইনজীবী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রমুখ।
নাগরিক সমাজের এই প্রতিনিধিদের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, “উনাদের এই চেতনা এতো দেরিতে কেন এলো। যখন হরতাল অবরোধে পরীক্ষা বন্ধ করে দিল, বাসে আগুন দিয়ে জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে মারল, বোমা হামলা করল, তখন উনাদের এই চেতনা কোথায় ছিল?”
বিরোধী দলের আন্দোলনের মধ্যে যখন ‘মানুষ খুন’ হলো, সন্ত্রাস হলো, গাছ কেটে ফেলা হলো- তখন ‘পরিবেশবাদী বা সুশীল সমাজের’ কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
“হেফাজত যখন তাণ্ডব করল, আমার আহ্বানের পরও বিরোধী দলীয় নেতা সংলাপে সাড়া দিলেন না, তখন কেন বিশিষ্টজনেদের চেতনা জাগ্রত হলো না?
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, অসাংবিধানিক পন্থা থাকলেই ‘বিশিষ্টজনদের কদর বাড়ে’।
“তাদের অবশিষ্ট কাজটুকু হয়ে যায়, গাড়িতে পতাকা লাগাতে পারে।”
‘অন্য কিছু হলে’ এই বিশিষ্টজনদের ডাক পড়তে পারে- এই আশাতেই তারা বসে থাকেন বলেও শেখ হাসিনার মন্তব্য।
বিগত সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশিষ্টজনদের সরকারও দেশের মানুষ দেখেছে। ওই সরকার তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারেনি।
“আমরা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড করতে পারছি। কারণ আমরা জনগণের কাছে কথা দিয়ে আসি। তাদের কাছে আমাদের দায়বদ্ধতা আছে।”
অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য শিক্ষার গুরৃত্ব তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার এ বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।
পঞ্চদশ সংশোধনীর পর সংবিধানের বর্তমান ধারা অনুযায়ী নির্বাচনের পক্ষে আওয়ামী লীগ অবস্থান নিলে তার বিরোধিতা করে নির্দলীয় সরকারের দাবিতে আন্দোলনে নামে বিএনপি।
এর মধ্যে ৫ জানুয়ারি ভোটের তারিখ রেখে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর দুই দলের দূরত্ব আরো বাড়ে।
বিভিন্ন মহলের উদ্যোগ ব্যর্থ হওয়ার পর জাতিসংঘ মহাসচিবের দূত অস্কার ফার্নান্দেজ-তারানকোর মধ্যস্থতায় দুই দলের নেতারা বৈঠকে বসলেও তাতেও কোনো সমাধান আসেনি।
এরপর ৫ জানুয়ারির নির্বাচন করতে অটল শেখ হাসিনা বলেন, সমঝোতা হলে পরবর্তী সংসদ ভেঙে আগাম নির্বাচন দেয়া হবে। তবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নির্বাচন প্রতিহত করার ডাক দেন।
শিক্ষক-কর্মকর্তাদের প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
বিরোধী দলের লাগাতার কর্মসূচির পরও ঘোষিত সময়ের মধ্যে জেএসসি-জেডিসির ফল প্রকাশ করার শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
‘অস্বাভাবিক’ পরিস্থিতির মধ্যে পরীক্ষা নেয়ার পরিবেশ ছিল না মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, “পরীক্ষার সময় হরতাল-অবরোধ দেয়ায় বাচ্চাদের মানসিক প্রস্তুতি নষ্ট হয়ে যায়, তারা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে। আর অনিশ্চয়তার মধ্যে পরীক্ষা দেয়া কঠিন হয়ে যায়।”
এরপরও এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে।
সারা দেশে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের এই সমাপনী পরীক্ষায় এবার পাস করেছে ৮৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ ছাত্রছাত্রী। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৭২ হাজার ২০৮ হাজার জন।
শিক্ষক-কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রাধানমন্ত্রী বলেন, “অস্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্যে ফল দিয়ে আপনারা সবাই অসাধ্য সাধন করেছেন। আপনারা সবাই পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য।”
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের আগেই শিক্ষামন্ত্রী তাকে জানান, শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টরা দিনরাত পরিশ্রম করায় পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৩৫ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা সম্ভব হয়েছে।
হরতাল-অবরোধের মধ্যেও পরীক্ষা দিয়ে ফল ভালো হওয়ার সন্তোষ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পরীক্ষার ফলে সংখ্যার দিক দিয়ে মেয়েদের এগিয়ে থাকার প্রসঙ্গ তুলে ধরে হাসতে হাসতে শেখ হাসিনা বলেন, “এখন জাতিসংঘকে বলতে হবে- বাংলাদেশে শিক্ষায় ছেলেদের সংখ্যা বাড়িয়ে সমতা আনতে হবে।”
=========================
নির্বাচন স্থগিতের পরামর্শ দেয়া নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের কঠোর সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ওই পরামর্শ দেয়া ‘বিশিষ্টজনরা’ অসাংবিধানিক পন্থা চাইছেন কি না- সেই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, “নির্বাচন একটা পর্যায়ে চলে এসেছে। এখন নির্বাচন বন্ধ করতে বলে। তাহলে তো অসাংবিধানিক পন্থায় যেতে হবে। বিশিষ্টজনরা কি সেই পন্থা চান?”
রোববার গণভবনে শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে জেএসসি-জেডিসির ফল জানার পর শেখ হাসিনা বলেন, “কিছু বিশিষ্টজন হঠাৎ বসে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।… এদের মধ্যে অনেককে আগেও দেখা গিয়েছিল। ২০০৮ এর জরুরি অবস্থার সময়, এক এগারোর সময়ও এরা সোচ্চার হয়ে উঠেছিলেন।”
শনিবার এক গোলটেবিল বৈঠকে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের একটি অংশ সঙ্কট এড়িয়ে রাজনৈতিক সমঝোতার পথ প্রশস্ত করতে ৫ জানুয়ারির নির্বাচন স্থগিতের পরামর্শ দেন।
তারা সবাই একবাক্যে মত দেন, বিরোধী দলের বর্জনের মধ্যে এ নির্বাচনে সরকারের এগিয়ে যাওয়ায় কোনো সমাধান আসবে না।
রাজধানীর একটি হোটেলে ‘সঙ্কটে বাংলাদেশ, নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এই বৈঠকে চার ঘণ্টা ধরে আলোচনা করেন ৫৪ জন। এর আয়োজনে ছিল চার সংগঠন সিপিডি, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, সুজন ও টিআইবি।
এর মধ্যে ছিলেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, অধ্যাপক রেহমান সোবহান, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, কলামনিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এ এস এম শাহজাহান, মইনুল হোসেন, হোসেন জিল্লুর রহমান, সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী, রোকেয়া আফজাল রহমান, ব্যবসায়ী নেতা আনিসুল হক, পরিবেশ আইনজীবী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রমুখ।
নাগরিক সমাজের এই প্রতিনিধিদের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, “উনাদের এই চেতনা এতো দেরিতে কেন এলো। যখন হরতাল অবরোধে পরীক্ষা বন্ধ করে দিল, বাসে আগুন দিয়ে জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে মারল, বোমা হামলা করল, তখন উনাদের এই চেতনা কোথায় ছিল?”
বিরোধী দলের আন্দোলনের মধ্যে যখন ‘মানুষ খুন’ হলো, সন্ত্রাস হলো, গাছ কেটে ফেলা হলো- তখন ‘পরিবেশবাদী বা সুশীল সমাজের’ কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
“হেফাজত যখন তাণ্ডব করল, আমার আহ্বানের পরও বিরোধী দলীয় নেতা সংলাপে সাড়া দিলেন না, তখন কেন বিশিষ্টজনেদের চেতনা জাগ্রত হলো না?
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, অসাংবিধানিক পন্থা থাকলেই ‘বিশিষ্টজনদের কদর বাড়ে’।
“তাদের অবশিষ্ট কাজটুকু হয়ে যায়, গাড়িতে পতাকা লাগাতে পারে।”
‘অন্য কিছু হলে’ এই বিশিষ্টজনদের ডাক পড়তে পারে- এই আশাতেই তারা বসে থাকেন বলেও শেখ হাসিনার মন্তব্য।
বিগত সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশিষ্টজনদের সরকারও দেশের মানুষ দেখেছে। ওই সরকার তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারেনি।
“আমরা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড করতে পারছি। কারণ আমরা জনগণের কাছে কথা দিয়ে আসি। তাদের কাছে আমাদের দায়বদ্ধতা আছে।”
অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য শিক্ষার গুরৃত্ব তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার এ বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।
পঞ্চদশ সংশোধনীর পর সংবিধানের বর্তমান ধারা অনুযায়ী নির্বাচনের পক্ষে আওয়ামী লীগ অবস্থান নিলে তার বিরোধিতা করে নির্দলীয় সরকারের দাবিতে আন্দোলনে নামে বিএনপি।
এর মধ্যে ৫ জানুয়ারি ভোটের তারিখ রেখে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর দুই দলের দূরত্ব আরো বাড়ে।
বিভিন্ন মহলের উদ্যোগ ব্যর্থ হওয়ার পর জাতিসংঘ মহাসচিবের দূত অস্কার ফার্নান্দেজ-তারানকোর মধ্যস্থতায় দুই দলের নেতারা বৈঠকে বসলেও তাতেও কোনো সমাধান আসেনি।
এরপর ৫ জানুয়ারির নির্বাচন করতে অটল শেখ হাসিনা বলেন, সমঝোতা হলে পরবর্তী সংসদ ভেঙে আগাম নির্বাচন দেয়া হবে। তবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নির্বাচন প্রতিহত করার ডাক দেন।
শিক্ষক-কর্মকর্তাদের প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
বিরোধী দলের লাগাতার কর্মসূচির পরও ঘোষিত সময়ের মধ্যে জেএসসি-জেডিসির ফল প্রকাশ করার শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
‘অস্বাভাবিক’ পরিস্থিতির মধ্যে পরীক্ষা নেয়ার পরিবেশ ছিল না মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, “পরীক্ষার সময় হরতাল-অবরোধ দেয়ায় বাচ্চাদের মানসিক প্রস্তুতি নষ্ট হয়ে যায়, তারা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে। আর অনিশ্চয়তার মধ্যে পরীক্ষা দেয়া কঠিন হয়ে যায়।”
এরপরও এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে।
সারা দেশে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের এই সমাপনী পরীক্ষায় এবার পাস করেছে ৮৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ ছাত্রছাত্রী। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৭২ হাজার ২০৮ হাজার জন।
শিক্ষক-কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রাধানমন্ত্রী বলেন, “অস্বাভাবিক পরিস্থিতির মধ্যে ফল দিয়ে আপনারা সবাই অসাধ্য সাধন করেছেন। আপনারা সবাই পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য।”
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের আগেই শিক্ষামন্ত্রী তাকে জানান, শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টরা দিনরাত পরিশ্রম করায় পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৩৫ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা সম্ভব হয়েছে।
হরতাল-অবরোধের মধ্যেও পরীক্ষা দিয়ে ফল ভালো হওয়ার সন্তোষ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পরীক্ষার ফলে সংখ্যার দিক দিয়ে মেয়েদের এগিয়ে থাকার প্রসঙ্গ তুলে ধরে হাসতে হাসতে শেখ হাসিনা বলেন, “এখন জাতিসংঘকে বলতে হবে- বাংলাদেশে শিক্ষায় ছেলেদের সংখ্যা বাড়িয়ে সমতা আনতে হবে।”
Post a Comment