গাজীপুরে ৩ গাড়িতে আগুন, দগ্ধ ১
গাজীপুর প্রতিনিধি, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
হরতালের সকালে গাজীপুরে তিনটি গাড়িতে আগুন দিয়েছে বিরোধী দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা। এতে একটি কভার্ড ভ্যানের চালক আহত ও তার ছেলে দগ্ধ হয়েছেন।
বিরোধী দলের টানা ৬০ ঘণ্টার হরতালের প্রথম দিন সোমবার সকালে চন্দনা চৌরাস্তা, টঙ্গী ও সালনা এলাকায় একটি কভার্ড ভ্যান, একটি মিনিবাস ও একটি মাইক্রোবাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নেভান।
জয়দেবপুর থানার পরিদর্শক জাহিদুল ইসলাম জানান, সকাল ১০টার দিক চন্দনা চৌরাস্তার পূর্ব পাশে গাজীপুর জাতীয় আইন কলেজের সামনে একটি কভার্ড ভ্যানে আগুন দেয় হরতালকারীরা।
এ সময় চালক রমজান আলী (৫৫) গাড়ি থেকে নামতে গিয়ে আঘাত পান। আর তার ছেলে মনিরুজ্জামান (২০) আগুনে দগ্ধ হয়েছেন।
ফায়ার সার্ভিসের টঙ্গী স্টেশনের কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন জানান, সকাল ৭টার দিকে টঙ্গীর আশ্রাফ টেক্সটাইল মিলের সামনে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ঢাকাগামী বলাকা সার্ভিসের একটি বাসে আগুন দেয়া হয়।যাত্রীবেশে থাকা পিকেটাররাই ওই বাসে আগুন দেয়।
আগুনে বাসের ভিতরের অংশ পুড়ে গেলেও এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
এর আগে সকাল পৌনে ৭টার দিকে সালনার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের পাশে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে একটি মাইক্রোবাসে আগুন দেয়া হয় বলে গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের লিডার মো. হুমায়ুন চৌধুরী জানান।
তিনি বলেন, আগুনে মাইক্রোবাসটি পুড়ে গেছে।
মাইক্রোচালকের বরাত দিয়ে তিনি জানান, গাজীপুর সদর উপজেলার বাংলাবাজার এলাকার ইপিলিয়ন পোশাক কারখানার কর্মকর্তা মো. রিয়াজ উদ্দিন আল মাহমুদকে নিয়ে ঢাকা থেকে কারখানায় যাওয়ার পথে সালনায় চার/পাঁচ হরতাল সমর্থক মাইক্রোবাসে আগুন দেয়।
আগের দিন রাতে গাজীপুর মহানগরীর ভোগড়া বাইপাস সড়কে একটি কাভার্ডভ্যান ও একটি যাত্রীবাহীবাসে এবং চান্দনা-চৌরাস্তা এলাকায় একটি বাসে অগ্নিসংযোগ করে হরতাল সমর্থকরা।
হরতালে গাজীপুরে বিভিন্ন সড়কে টেম্পু, রিকশা, লেগুনা ও অটোরিকশা চলাচল করলেও দূরপাল্লার কোনো গাড়ি চলছে না।
এদিকে হরতালে নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে আগের রাতে টঙ্গী ও কালীগঞ্জ থেকে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর ১৬ কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। জেলাজুড়ে নেয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে মাঠে রয়েছেন আটজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোহসীন বলেন, হরতালে আটজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বিভিন্ন এলাকায় দায়িত্ব পালন করছেন। প্রয়োজনে তারা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে পারবেন।
গাজীপুর প্রতিনিধি, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
হরতালের সকালে গাজীপুরে তিনটি গাড়িতে আগুন দিয়েছে বিরোধী দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা। এতে একটি কভার্ড ভ্যানের চালক আহত ও তার ছেলে দগ্ধ হয়েছেন।
বিরোধী দলের টানা ৬০ ঘণ্টার হরতালের প্রথম দিন সোমবার সকালে চন্দনা চৌরাস্তা, টঙ্গী ও সালনা এলাকায় একটি কভার্ড ভ্যান, একটি মিনিবাস ও একটি মাইক্রোবাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নেভান।
জয়দেবপুর থানার পরিদর্শক জাহিদুল ইসলাম জানান, সকাল ১০টার দিক চন্দনা চৌরাস্তার পূর্ব পাশে গাজীপুর জাতীয় আইন কলেজের সামনে একটি কভার্ড ভ্যানে আগুন দেয় হরতালকারীরা।
এ সময় চালক রমজান আলী (৫৫) গাড়ি থেকে নামতে গিয়ে আঘাত পান। আর তার ছেলে মনিরুজ্জামান (২০) আগুনে দগ্ধ হয়েছেন।
ফায়ার সার্ভিসের টঙ্গী স্টেশনের কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন জানান, সকাল ৭টার দিকে টঙ্গীর আশ্রাফ টেক্সটাইল মিলের সামনে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ঢাকাগামী বলাকা সার্ভিসের একটি বাসে আগুন দেয়া হয়।যাত্রীবেশে থাকা পিকেটাররাই ওই বাসে আগুন দেয়।
আগুনে বাসের ভিতরের অংশ পুড়ে গেলেও এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।
এর আগে সকাল পৌনে ৭টার দিকে সালনার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের পাশে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে একটি মাইক্রোবাসে আগুন দেয়া হয় বলে গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের লিডার মো. হুমায়ুন চৌধুরী জানান।
তিনি বলেন, আগুনে মাইক্রোবাসটি পুড়ে গেছে।
মাইক্রোচালকের বরাত দিয়ে তিনি জানান, গাজীপুর সদর উপজেলার বাংলাবাজার এলাকার ইপিলিয়ন পোশাক কারখানার কর্মকর্তা মো. রিয়াজ উদ্দিন আল মাহমুদকে নিয়ে ঢাকা থেকে কারখানায় যাওয়ার পথে সালনায় চার/পাঁচ হরতাল সমর্থক মাইক্রোবাসে আগুন দেয়।
আগের দিন রাতে গাজীপুর মহানগরীর ভোগড়া বাইপাস সড়কে একটি কাভার্ডভ্যান ও একটি যাত্রীবাহীবাসে এবং চান্দনা-চৌরাস্তা এলাকায় একটি বাসে অগ্নিসংযোগ করে হরতাল সমর্থকরা।
হরতালে গাজীপুরে বিভিন্ন সড়কে টেম্পু, রিকশা, লেগুনা ও অটোরিকশা চলাচল করলেও দূরপাল্লার কোনো গাড়ি চলছে না।
এদিকে হরতালে নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে আগের রাতে টঙ্গী ও কালীগঞ্জ থেকে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর ১৬ কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। জেলাজুড়ে নেয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে মাঠে রয়েছেন আটজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোহসীন বলেন, হরতালে আটজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বিভিন্ন এলাকায় দায়িত্ব পালন করছেন। প্রয়োজনে তারা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে পারবেন।
Post a Comment