চৌধুরী মাঈনুদ্দীন, আশরাফকে দেশে ফিরিয়ে এনে দন্ডে কার্যকর দাবি
আরাফাত মুন্না ॥ একাত্তরে মানবতাবিরোধী আলবদর নেতা আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মাঈনুদ্দীনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ১৯৭১ সালে অপহরণের পর হত্যাকান্ডের শিকার বুদ্ধিজীবীদের পরিবারের সদস্য, বিশিষ্টজন ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা। একই সঙ্গে এই ঘৃণিত অপরাধীদের দেশে ফিরিয়ে এনে দ- কার্যকরেরও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। রবিবার রায় ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তাঁরা বলেন, রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। ট্রাইব্যুনাল জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যার অভিযোগে এ দুজনকে মৃত্যুদ- দেয়ায় ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হলো। এখন তাদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকরের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এ রায়ে বিভিন্ন সংগঠনও সন্তোষ প্রকাশ করেছে। এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে পলাতক এই দুই আসামিপক্ষে সরকার নিযুক্ত আইনজীবী।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ রায় ঘোষণার পর আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই দুই আসামি বিদেশে পালিয়ে গিয়েছিল। প্রয়োজনে পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে এ রায় কার্যকর করা হবে। একই সময়ে আইন প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামও সাংবাদিকদের তাঁর প্রতিক্রিয়া জানান।
প্রসিকিউশনের প্রতিক্রিয়া
এম কে রহমান ॥ রায় ঘোষণার পর প্রসিকিউশনপক্ষের সমন্বয়ক ও অতিরিক্ত এ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। ট্রাইব্যুনাল জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যার অভিযোগে এ দুজনকে মৃত্যুদ- দেয়ায় ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হলো। এখন তাদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকরের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, আসামিরা হয় আত্মসমর্পণ করবেন, না হলে তাদের গ্রেফতার করতে হবে। সরকারকে এখনই তাদের ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চেষ্টা শুরু করতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সমালোচনা করে এম কে রহমান বলেন, তাদের আমলেই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অভিযুক্ত মাঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান বাংলাদেশে এসেছিল। তারা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে। তিনি বলেন, এ রায়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের নতুন ইতিহাসের সঙ্গে পথচলা শুরু হলো।
তুরিন আফরোজ ॥ রাষ্ট্রপক্ষের অন্যতম আইনজীবী প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ প্রতিক্রিয়ায় বলেন, প্রত্যাশিত ‘জাজমেন্ট।’ সব বিষয় ভালভাবে প্রমাণ করা হয়েছে। আমরা এ রায়ে খুশি। জাতি ৪২ বছরের গ্লানি থেকে মুক্ত হলো। তিনি বলেন, দুই আসামি বিদেশে কোথায় থাকেন সে অবস্থানও স্পষ্ট। তাই সরকারের উচিত তাদের ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিকভাবে লবিং শুরু করা। যে কোন মূল্যে রায় কার্যকর করা।
সাহিদুর রহমান ॥ মঈন-আশরাফের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবী প্রসিকিউটর সাহিদুর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের শেষ সময়ে এসে তারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করেছে। আজ তাদের ফাঁসির রায়ে শহীদদের আত্মা শান্তি পাবে। শহীদের সন্তানেরা সান্ত¡না খুঁজে পাবে। তিনি বলেন, আমরা এ রায়ে খুশি। রায়ের মধ্য দিয়ে পুরো জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে। এখন রায় কার্যকর হলে পুরো জাতি স্বস্তি পাবে।
শহীদ পরিবারের সদস্যদের প্রতিক্রিয়া ॥ বুদ্ধিজীবী শহীদ ডা. আবদুল আলীম চৌধুরীর স্ত্রী শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী বলেন, শহীদ জননীর নেতৃত্বে আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য আন্দোলন করেছিলাম। তিনি মারা যাওয়ার পর আমরা সেই আন্দোলন অব্যাহত রেখেছি। তবে সাজাপ্রাপ্তদের ফাঁসি হলে আমরা শান্তি পাব।
শহীদ সাংবাদিক এএনএম গোলাম মুস্তফার ছেলে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অনির্বাণ মুস্তফা তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, রায়ে আমি সন্তুষ্ট।
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের সাক্ষী শহীদ বুদ্ধিজীবী গিয়াস উদ্দিনের ভাগ্নি মাসুদা হক রতœা বলেন, আজকের দিনটির জন্য প্রতিদিন, প্রতিমুহূর্ত আমরা অপেক্ষায় ছিলাম।
বিশিষ্টজনদের প্রতিক্রিয়া
শহিদুল হক মামা ॥ যুদ্ধকালীন মামাবাহিনীর প্রধান মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল হক মামা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, একাত্তর সালে যেসব বুদ্ধীজীবীদের হত্যা করা হয়েছিল- এক বস্তা চোখসহ তাঁদের লাশ রায়ের বাজার বধ্যভূমি থেকে আমরা উদ্ধার করেছিলাম।
নাসির উদ্দিন ইউসূফ বাচ্চু ॥ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসূফ বাচ্চু বলেন, আলবদর নেতা চৌধুরী মাঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামানের উপযুক্ত শাস্তি হয়েছে। আমরা আশা করব সরকার এই রায়ের আলোকে দুজনকেই দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করবেন।
হাসান আরিফ ॥ সম্মিলিত আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ বলেন, রায়ে আমরা খুশি। তবে সেদিন সবচেয়ে বেশি খুশি হব যেদিন তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে।
আইনমন্ত্রী ও আইন প্রতিমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া ॥ রায় ঘোষণার পর আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় বুদ্ধিজীবী হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে চৌধুরী মাঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান খানের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনাল-২ ফাঁসির রায় দিয়েছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ দুজন পালিয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে একজন যুক্তরাজ্যে ও আরেকজন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। তিনি বলেন, তাদের বিরুদ্ধে দেয়া ট্রাইব্যুনালের রায় কার্যকর করতে বিদেশ থেকে তাদের আইনসঙ্গতভাবে ফিরিয়ে আনতে সরকার চেষ্টা করবে। পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় তাদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে বলে আশা পোষণ করেন তিনি
আরাফাত মুন্না ॥ একাত্তরে মানবতাবিরোধী আলবদর নেতা আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মাঈনুদ্দীনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ১৯৭১ সালে অপহরণের পর হত্যাকান্ডের শিকার বুদ্ধিজীবীদের পরিবারের সদস্য, বিশিষ্টজন ও রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা। একই সঙ্গে এই ঘৃণিত অপরাধীদের দেশে ফিরিয়ে এনে দ- কার্যকরেরও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। রবিবার রায় ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তাঁরা বলেন, রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। ট্রাইব্যুনাল জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যার অভিযোগে এ দুজনকে মৃত্যুদ- দেয়ায় ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হলো। এখন তাদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকরের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এ রায়ে বিভিন্ন সংগঠনও সন্তোষ প্রকাশ করেছে। এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে পলাতক এই দুই আসামিপক্ষে সরকার নিযুক্ত আইনজীবী।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ রায় ঘোষণার পর আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই দুই আসামি বিদেশে পালিয়ে গিয়েছিল। প্রয়োজনে পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে এ রায় কার্যকর করা হবে। একই সময়ে আইন প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামও সাংবাদিকদের তাঁর প্রতিক্রিয়া জানান।
প্রসিকিউশনের প্রতিক্রিয়া
এম কে রহমান ॥ রায় ঘোষণার পর প্রসিকিউশনপক্ষের সমন্বয়ক ও অতিরিক্ত এ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। ট্রাইব্যুনাল জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যার অভিযোগে এ দুজনকে মৃত্যুদ- দেয়ায় ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হলো। এখন তাদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকরের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, আসামিরা হয় আত্মসমর্পণ করবেন, না হলে তাদের গ্রেফতার করতে হবে। সরকারকে এখনই তাদের ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চেষ্টা শুরু করতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সমালোচনা করে এম কে রহমান বলেন, তাদের আমলেই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অভিযুক্ত মাঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান বাংলাদেশে এসেছিল। তারা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে। তিনি বলেন, এ রায়ের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের নতুন ইতিহাসের সঙ্গে পথচলা শুরু হলো।
তুরিন আফরোজ ॥ রাষ্ট্রপক্ষের অন্যতম আইনজীবী প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ প্রতিক্রিয়ায় বলেন, প্রত্যাশিত ‘জাজমেন্ট।’ সব বিষয় ভালভাবে প্রমাণ করা হয়েছে। আমরা এ রায়ে খুশি। জাতি ৪২ বছরের গ্লানি থেকে মুক্ত হলো। তিনি বলেন, দুই আসামি বিদেশে কোথায় থাকেন সে অবস্থানও স্পষ্ট। তাই সরকারের উচিত তাদের ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিকভাবে লবিং শুরু করা। যে কোন মূল্যে রায় কার্যকর করা।
সাহিদুর রহমান ॥ মঈন-আশরাফের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবী প্রসিকিউটর সাহিদুর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের শেষ সময়ে এসে তারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করেছে। আজ তাদের ফাঁসির রায়ে শহীদদের আত্মা শান্তি পাবে। শহীদের সন্তানেরা সান্ত¡না খুঁজে পাবে। তিনি বলেন, আমরা এ রায়ে খুশি। রায়ের মধ্য দিয়ে পুরো জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে। এখন রায় কার্যকর হলে পুরো জাতি স্বস্তি পাবে।
শহীদ পরিবারের সদস্যদের প্রতিক্রিয়া ॥ বুদ্ধিজীবী শহীদ ডা. আবদুল আলীম চৌধুরীর স্ত্রী শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী বলেন, শহীদ জননীর নেতৃত্বে আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য আন্দোলন করেছিলাম। তিনি মারা যাওয়ার পর আমরা সেই আন্দোলন অব্যাহত রেখেছি। তবে সাজাপ্রাপ্তদের ফাঁসি হলে আমরা শান্তি পাব।
শহীদ সাংবাদিক এএনএম গোলাম মুস্তফার ছেলে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অনির্বাণ মুস্তফা তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, রায়ে আমি সন্তুষ্ট।
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের সাক্ষী শহীদ বুদ্ধিজীবী গিয়াস উদ্দিনের ভাগ্নি মাসুদা হক রতœা বলেন, আজকের দিনটির জন্য প্রতিদিন, প্রতিমুহূর্ত আমরা অপেক্ষায় ছিলাম।
বিশিষ্টজনদের প্রতিক্রিয়া
শহিদুল হক মামা ॥ যুদ্ধকালীন মামাবাহিনীর প্রধান মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল হক মামা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, একাত্তর সালে যেসব বুদ্ধীজীবীদের হত্যা করা হয়েছিল- এক বস্তা চোখসহ তাঁদের লাশ রায়ের বাজার বধ্যভূমি থেকে আমরা উদ্ধার করেছিলাম।
নাসির উদ্দিন ইউসূফ বাচ্চু ॥ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসূফ বাচ্চু বলেন, আলবদর নেতা চৌধুরী মাঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামানের উপযুক্ত শাস্তি হয়েছে। আমরা আশা করব সরকার এই রায়ের আলোকে দুজনকেই দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করবেন।
হাসান আরিফ ॥ সম্মিলিত আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ বলেন, রায়ে আমরা খুশি। তবে সেদিন সবচেয়ে বেশি খুশি হব যেদিন তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে।
আইনমন্ত্রী ও আইন প্রতিমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া ॥ রায় ঘোষণার পর আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় বুদ্ধিজীবী হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে চৌধুরী মাঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান খানের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনাল-২ ফাঁসির রায় দিয়েছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ দুজন পালিয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে একজন যুক্তরাজ্যে ও আরেকজন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। তিনি বলেন, তাদের বিরুদ্ধে দেয়া ট্রাইব্যুনালের রায় কার্যকর করতে বিদেশ থেকে তাদের আইনসঙ্গতভাবে ফিরিয়ে আনতে সরকার চেষ্টা করবে। পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় তাদের ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে বলে আশা পোষণ করেন তিনি
Post a Comment