তালিবানের প্রতিশোধের হুমকি
ইনকিলাব ডেস্ক : ড্রোন হামলায় নিহত দলীয় প্রধানকে সমাহিত করে প্রতিশোধ হিসেবে আত্মঘাতী হামলা চালানোর হুমকি দিয়েছে পাকিস্তানি তালিবান। গত শুক্রবার উত্তর ওয়াজিরস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের চালকবিহীন বিমান হামলায় নিহত তালেবান নেতা হাকিমুল্লাহ মেহসুদকে রাতের আঁধারেই গোপনে কবর দেয়া হয়। এরপর নতুন দলীয় প্রধানকেও বেছে নেয় আল-কায়েদা সমর্থিত এ নিষিদ্ধ দলটি। পাকিস্তানি তালেবানের মুখপাত্র আজম তারিক বলেন, হাকিমুল্লাহর রক্তের প্রতিটি ফোঁটা থেকে একজন করে আত্মঘাতী বোমা হামলাকারী জন্ম নেবে। আমেরিকা ও তার বন্ধুদের খুশি হওয়ার কিছু নেই। কারণ আমরা আমাদের শহীদের রক্তের বদলা নেবো। রয়টার্স।
এদিকে হাকিমুল্লাহ মেহসুদের হত্যাকা-কে তালিবানের সঙ্গে শান্তি আলোচনার উদ্যোগকে ব্যাহত করার তৎপরতা বলে অভিহিত করে এর নিন্দা জানিয়েছে পাকিস্তান সরকার। এ হত্যাকা-ের জবাবে আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনীর রসদ সরবরাহের পথ বন্ধ করে দেয়ার দাবি তুলেছেন দেশটির বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা। ২০০৯ সালে পাকিস্তানি তালেবানের প্রধানের দায়িত্ব নেন হাকিমুল্লাহ মেহসুদ। তার সন্ধান পেতে ৫০ লাখ ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে লড়াইরত এই গোষ্ঠীর আগের দুই প্রধানও ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছিলেন।
পাকিস্তানের একাধিক নিরাপত্তা কর্মকর্তা এবং জঙ্গি সূত্র থেকে জানা যায়, তালেবানের শক্ত ঘাঁটি এলাকা হিসেবে পরিচিত পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় মিরানশায় শুক্রবার তিন সহযোগীসহ নিহত হন মেহসুদ। এক তালিবান যোদ্ধা জানান, দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে অন্য জায়গায় যাওয়ার পথে মেহসুদের গাড়িতে হামলা হয়। তার মৃতদেহ ক্ষত-বিক্ষত হলেও তাকে সনাক্ত করা গেছে। হামলায় তার দেহরক্ষী ও গাড়িচালকও নিহত হয়েছেন। এদিকে শনিবার হাকিমুল্লাহ মেহসুদের উত্তরসূরি হিসেবে খান সৈয়দ সাজনাকে নির্বাচন করেছে তালেবানের শূরা সদস্যরা। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাহীন এই সাজনাই গত বছর পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে কারাগারে হামলা চালিয়ে প্রায় চারশ’ বন্দিকে মুক্ত করা এবং দেশটির একটি নৌ-ঘাঁটিতে হামলার মূল হোতা ছিলেন বলে ধারণা করা হয়।
ইনকিলাব ডেস্ক : ড্রোন হামলায় নিহত দলীয় প্রধানকে সমাহিত করে প্রতিশোধ হিসেবে আত্মঘাতী হামলা চালানোর হুমকি দিয়েছে পাকিস্তানি তালিবান। গত শুক্রবার উত্তর ওয়াজিরস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের চালকবিহীন বিমান হামলায় নিহত তালেবান নেতা হাকিমুল্লাহ মেহসুদকে রাতের আঁধারেই গোপনে কবর দেয়া হয়। এরপর নতুন দলীয় প্রধানকেও বেছে নেয় আল-কায়েদা সমর্থিত এ নিষিদ্ধ দলটি। পাকিস্তানি তালেবানের মুখপাত্র আজম তারিক বলেন, হাকিমুল্লাহর রক্তের প্রতিটি ফোঁটা থেকে একজন করে আত্মঘাতী বোমা হামলাকারী জন্ম নেবে। আমেরিকা ও তার বন্ধুদের খুশি হওয়ার কিছু নেই। কারণ আমরা আমাদের শহীদের রক্তের বদলা নেবো। রয়টার্স।
এদিকে হাকিমুল্লাহ মেহসুদের হত্যাকা-কে তালিবানের সঙ্গে শান্তি আলোচনার উদ্যোগকে ব্যাহত করার তৎপরতা বলে অভিহিত করে এর নিন্দা জানিয়েছে পাকিস্তান সরকার। এ হত্যাকা-ের জবাবে আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনীর রসদ সরবরাহের পথ বন্ধ করে দেয়ার দাবি তুলেছেন দেশটির বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা। ২০০৯ সালে পাকিস্তানি তালেবানের প্রধানের দায়িত্ব নেন হাকিমুল্লাহ মেহসুদ। তার সন্ধান পেতে ৫০ লাখ ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে লড়াইরত এই গোষ্ঠীর আগের দুই প্রধানও ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছিলেন।
পাকিস্তানের একাধিক নিরাপত্তা কর্মকর্তা এবং জঙ্গি সূত্র থেকে জানা যায়, তালেবানের শক্ত ঘাঁটি এলাকা হিসেবে পরিচিত পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় মিরানশায় শুক্রবার তিন সহযোগীসহ নিহত হন মেহসুদ। এক তালিবান যোদ্ধা জানান, দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে অন্য জায়গায় যাওয়ার পথে মেহসুদের গাড়িতে হামলা হয়। তার মৃতদেহ ক্ষত-বিক্ষত হলেও তাকে সনাক্ত করা গেছে। হামলায় তার দেহরক্ষী ও গাড়িচালকও নিহত হয়েছেন। এদিকে শনিবার হাকিমুল্লাহ মেহসুদের উত্তরসূরি হিসেবে খান সৈয়দ সাজনাকে নির্বাচন করেছে তালেবানের শূরা সদস্যরা। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাহীন এই সাজনাই গত বছর পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে কারাগারে হামলা চালিয়ে প্রায় চারশ’ বন্দিকে মুক্ত করা এবং দেশটির একটি নৌ-ঘাঁটিতে হামলার মূল হোতা ছিলেন বলে ধারণা করা হয়।
Post a Comment